হঠাৎ মাঠে জ্ঞান হারালেন ইতালিয়ান স্ট্রাইকার
Published: 23rd, February 2025 GMT
ইতালির লিওরেন্টিনা স্ট্রাইকার ময়েক কিন হঠাৎ মাঠে জ্ঞান হারিয়ে পড়ে গেছেন। তাকে তাৎক্ষণিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। সংবাদ মাধ্যম গোল দিয়েছে এই খবর।
রোববার ফিওরেন্টিনা ও ভিরোনার মধ্যকার সিরি আ’ ম্যাচের ঘটনা এটি। কিন হেড দিতে গিয়ে মাথায় আঘাত পান। কনকাশন ইনজুরিতে পড়েন।
তবে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে মাঠ ছাড়ার কিছুক্ষণ পরই মাঠে ফিরে আসেন। খানিক বাদে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান ২৪ বছর বয়সী এই স্ট্রাইকার।
ফিওরেন্টিনার পক্ষ থেকে এক বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ময়েস কিন মাথার ইনজুরিজনিত ট্রমায় ভুগে অজ্ঞান হয়ে যান। তাকে প্রয়োজনীয় টেস্ট করানোর জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে।
ময়েজ কিন ইতালির হয়ে ১৯ ম্যাচে ৫ গোল করেছেন। তিনি জুভেন্টাসে পাঁচ মৌসুম জুভেন্টাসে খেলেছেন। এভারটনে খেলেছেন তিন মৌসুম ও পিএসজি’তে খেলেছেন এক মৌসুম। ইউরোপের শীর্ষ লিগে ৬৭ গোল করেছেন এই স্ট্রাইকার।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ফ টবল
এছাড়াও পড়ুন:
যশোরে ৪ আইনজীবীকে বহিষ্কার
যশোরে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় চার আইনজীবীকে জেলা আইনজীবী সমিতি থেকে সাময়িক বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাহী কমিটির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর।
অভিযুক্ত আইনজীবীরা হলেন- আব্দুর রাজ্জাক, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি, রফিকুল ইসলাম এবং তরফদার আব্দুল মুকিত।
জেলা আইনজীবী সমিতি সূত্র জানায়, ওই চার আইনজীবীর মধ্যে আব্দুর রাজ্জাক এক এনজিওর ৪১ লাখ ১২ হাজার ৫০০ টাকা আত্মসাৎ করেন। ওই টাকা ফেরত দিতে তিনি অঙ্গীকার করে ১৫ লাখ টাকার একটি চেক দেন। কিন্তু পরবর্তীতে ওই চেক ডিজ অনার হয় এবং একই সাথে তিনি টাকা দিতে অস্বীকার করেন। এ ঘটনায় মক্কেল আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।
অন্যদিকে, সৈয়দ কবীর হোসেন জনি একটি জমি ক্রয় করেন। কিন্তু ওই জমির মালিককে পূর্ণাঙ্গ টাকা না দিয়ে তালবাহানা করেন। শেষমেষ আট লাখ টাকা না দেওয়ায় জমির মালিক আইনজীবী সমিতিতে লিখিত অভিযোগ দেন।
এছাড়া, রফিকুল ইসলাম নিজে আইনজীবী হয়েও আরেক আইনজীবী নুরুল ইসলামকে নির্বাহী আদালতে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও লাঞ্ছিত করেন। এ ঘটনায় নুরুল ইসলাম অভিযোগ দেন। অন্যদিকে, তরফদার আব্দুল মুকিত এক মক্কেলের কাছ থেকে টাকা নিয়ে কাজ করেননি। এছাড়া তিনি ওই মক্কেলের কাগজপত্র আটকে রেখে জিম্মি করে রাখেন। বাধ্য হয়ে তিনি মুকিতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সমিতিতে।
এসব অভিযোগ জেলা আইনজীবী সমিতি পৃথকভাবে তদন্ত করে। একই সাথে চার আইনজীবীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এম.এ. গফুর।
তিনি বলেন, “বৃহস্পতিবার লিখিতভাবে তাদেরকে নোটিশ দিয়ে অবগত করা হবে।”
ঢাকা/রিটন/এস