ফরিদপুরের সালথা উপজেলার বিভাগদী শহীদস্মৃতি মহাবিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার সকালে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাঈদ খান।

প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. তারিকুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.

আনিছুর রহমান (বালী), অকো-টেক্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সোবহান ও সমাজসেবা অধিদপ্তরের সিনিয়র সহকারী পরিচালক নূরুল হুদা (রুবেল)। 

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, বিভাগদী শহীদস্মৃতি মহাবিদ্যালয়ের দাতা সদস্য আবু রাহাত খান সিরাজ, সাবেক বিদ্যুৎসাহী সদস্য মো. মজিবুল হক, বিভাগদী উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি শাহিনুর রহমান, কোন্দারদিয়া ইসলামী দাখিল মাদ্রাসার সুপার মো. আক্কাস আলী, সাড়ুকদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বাবু জয়ন্ত কুমার প্রমুখ।

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে সন্ত্রাসী হামলায় ২ নারীসহ আহত ৪

বন্দরে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে  কেয়ারটেকার ও ২ নারীসহ ৪ জনকে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখমের ঘটনায়   থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে।

এ ঘটনায় আহত কেয়ারটেকারের স্ত্রী মমতাজ বেগম বাদী হয়ে মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দুপুরে হামলাকারি রমজানগং এর বিরুদ্ধে বন্দর থানায় এ অভিযোগ দায়ের করেন তিনি।

আহত কেয়ারটেকার ও  অভিযোগের বাদিনী মমতাজ বেগম জানান, আমরা স্বামী/ স্ত্রী মদনগঞ্জ পিএম রোডস্থ পুলিশ ফাঁড়ি সংলগ্ন আমার খালাত ভাই রজ্জব আলী বাড়িতে কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করে আসছি।

এর ধারাবাহিকতা গত ২৩ জুলাই একই এলাকার মৃত তারা মিয়ার ছেলে রমজান আলী তার স্ত্রী হান্না শারমিন ওরফে জেনি, ছেলে  ইফাজ ও তার বন্ধু একই এলাকার জনু মিয়ার ছেলে ইসরাকসহ অজ্ঞাত নামা আরো ৩/৪ জন সন্ত্রাসী আমাদের বাড়ি মালিক রজ্জব আলী ঘরের বিভিন্ন আসভাবপত্র জোর পূর্বক নিয়ে যাচ্ছে।

এ ঘটনায় আমি বাধা প্রদান করলে ওই সময় রমজান আলী তার স্ত্রী জেনী, ছেলে ইফাজ তার বন্ধু ইসরাকসহ অজ্ঞাত নামা ৩/৪ সন্ত্রাসী ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়ি কেয়ারটেকার সুমন (৩৮)কে লাঠিসোটা দিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে রক্তাক্ত জখম করে।

কেয়ারটেকারের  চিৎকারের শব্দ পেয়ে  তার স্ত্রী মমতাজ বেগম (৩২) ছোট বোন বিলাসী  (২৮) ও ভাগ্নিা হৃদয় (২৪) তাকে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে ওই সময়  হামলাকারিরা তাদেরকেও এলোপাতাড়ি ভাবে পিটিয়ে ও শ্লীতাহানি করে হত্যা হুমকি দিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে।

সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায়  চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে কেয়ারটেকারসহ তার পরিবার। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ