সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের নবনিযুক্ত উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা ছাড়া তথ্য মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়। যেসব ক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের কাজের সুযোগ রয়েছে, সেসব সুযোগ কাজে লাগাতে হবে এবং মন্ত্রণালয়ের চলমান কার্যক্রম দ্রুত শেষ করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় মাহফুজ আলম মন্ত্রণালয় ও অধীন দপ্তর-সংস্থার কর্মকর্তাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, কাজের মানোন্নয়নে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা গ্রহণ করে তা বাস্তবায়ন করতে হবে।

মতবিনিময় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন- তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা।

এর আগে, সভার শুরুতে মন্ত্রণালয় ও দপ্তর-সংস্থাগুলোর পরিচিতি উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত সচিব ফারাহ শাম্মী।

প্রসঙ্গত, অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার পদ থেকে মো.

নাহিদ ইসলামের পদত্যাগের এক দিন পর বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব পান মাহফুজ আলম।

বিএইচ

উৎস: SunBD 24

এছাড়াও পড়ুন:

সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০

বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।

যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।

অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ