জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির উদ্যোগে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে।

শুক্রবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে এ অনুষ্ঠান শুরু হয়।

এদিন দুপুর থেকে ছাত্র-জনতার ঢল নামে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে। তরুণ থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের পদচারণায় মুখর হয়ে উঠেছে পুরো এলাকা। আর কিছু সময় পরই দলটির আনুষ্ঠানিক আত্মপ্রকাশের ঘোষণা দেওয়া হবে। তরুণদের নতুন এই দলের নাম হবে ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’। যার ইংরেজি রূপ হবে ‘ন্যাশনাল সিটিজেনস পার্টি’ (এনসিপি)।

আরো পড়ুন:

জাতীয় নাগরিক পার্টির শীর্ষ ১০ পদ চূড়ান্ত

সারা দেশ থেকে আসবে এনসিপির ব্যানার, মিলবে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে

দলের আহ্বায়ক হিসেবে নাহিদ ইসলাম ও সদস্য সচিব হিসেবে আখতার হোসেনের নাম চূড়ান্ত করা হয়েছে। বিভিন্ন সূত্রে দলের শীর্ষস্থানীয় ১০ জনের নাম পাওয়া গেছে। নাসিরুদ্দীন পাটওয়ারীকে প্রধান সমন্বয়কারী, হাসনাত আবদুল্লাহকে দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক এবং সারজিস আলমকে উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হিসেবে চূড়ান্ত করা হয়েছে।

আত্মপ্রকাশ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড.

মুহাম্মদ ইউনূসসহ সব উপদেষ্টাকে। আমন্ত্রণ জানানো হয় বিএনপির শীর্ষ নেতাদের। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পক্ষে থাকা প্রায় সব দলকেই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

ঢাকা/মাকসুদ/সাইফ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ ত য় ন গর ক প র ট অন ষ ঠ ন

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ