বিনিয়োগসংক্রান্ত নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছে পুঁজিবাজারে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে তালিকাভুক্ত কোম্পানি ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন পিএলসির পরিচালনা পর্ষদ। কোম্পানির সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইন্ট্রাকো অটোমোবাইলস লিমিটেড থেকে বিনিয়োগ সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।একইসঙ্গে ইন্ট্রাকো অটোমোবাইলস লিমিটেডে করা সব বিনিয়োগ কোম্পানিটি তাদের ভোলা নন-পাইপ গ্যাস লাইন ইউনিটে (আইআরএসপিএলসি) স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

রবিবার (২ মার্চ) ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সিএনজি স্টশনের জমির মালিকের সঙ্গে লিজ চুক্তির মেয়াদ শেষ হয়েছে। এই বাস্তবতায় কোম্পানি মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে এই সিএনজি স্টেশন আর পরিচালনা করতে চায় না। এই বাস্তবতায় কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, ইন্ট্রাকো অটোমোবাইলসের বিনিয়োগ ভোলা নন–পাইপ গ্যাসলাইন ইউনিটে সরিয়ে নেওয়া হবে।

আরো পড়ুন:

রিং শাইনের সঙ্গে বেপজার ৫ প্লটের লিজ বাতিল

বসুন্ধরা পেপারের শেয়ারদর বাড়ছে

ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং স্টেশন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত ২৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, তাদের একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি ‘ইন্ট্রাকো অটোমোবাইলস লিমিটেড’ এর স্টেশনের জমির মালিকের সাথে তাদের ইজারার মেয়াদ শেষ হয়েছে। কোম্পানিটি চলতি বছরের মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে সিএনজি স্টেশনের কার্যক্রম চালিয়ে যেতে চায় না।

ঢাকা/এনটি/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইন ট র ক

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ