Samakal:
2025-11-03@19:38:11 GMT

ঘুরেফিরে সুতির পোশাকেই নজর

Published: 2nd, March 2025 GMT

ঘুরেফিরে সুতির পোশাকেই নজর

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী বিপণিবিতান। নিউমার্কেট হিসাবে খ্যাত এই মার্কেট ঈদ বাজারের প্রধান কেন্দ্র। তখনও ঈদের বাকি এক মাস, এরই মধ্যে মা ও বোনকে নিয়ে ঈদবাজার করতে এসেছেন মো. রিয়াদ। ঈদ মার্কেটে ভিড় এড়াতে তিনি আগেভাগে পরিবারের জন্য কেনাকাটা করতে এসেছেন। ভিড় না থাকায় দামাদামি ও পছন্দমতো কেনাকাটার সুযোগও থাকে। শুধু রিয়াদ নন, রমজান শুরুর আগে বা রমজানের প্রথম সপ্তাহেই অনেকে ঈদের কেনাকাটা সেরে নেন। ব্যবসায়ীরাও রমজানের আগেই ক্রেতাদের জন্য পছন্দমতো ঈদ পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্যের পসরা সাজিয়েছেন। তবে ঈদবাজারকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কার কথা জানিয়েছেন ব্যবসায়ী নেতারা। 
শাড়ি কিংবা সালোয়ার-কামিজ : ঈদের পোশাকের তালিকায় শাড়ি কিংবা সালোয়ার-কামিজ না হলেই নয়। পোশাকটাও হওয়া চাই একটু জমকালো। বিপণিবিতানের আলিফ ফ্যাশনের বিক্রেতা বলেন, ‘ঈদের বাজারে একটু জমকালো পোশাকের মধ্যে জর্জেট, সিল্কের চাহিদা বেশি। আর এই সঙ্গে সুতি, কটন কিংবা ভয়েল কাপড় তো সব সময়ই বিক্রি করছি।’ বিভিন্ন রঙের জর্জেট ও সিল্কের থ্রিপিস, গাউন, ওয়ান পিস রয়েছে বাজারে। সিল্কের ওপর বিভিন্ন রঙের ডিজিটাল প্রিন্টের চাহিদাও রয়েছে। আবার পুঁতি, পাড় বসানো ভারী কাজ করা জর্জেটের কামিজও পাওয়া যাবে এই ঈদে।
এই পোশাকগুলো পেয়ে যাবেন বিপণিবিতান (নিউমার্কেট), চিটাগং শপিং কমপ্লেক্স, সেন্ট্রাল প্লাজা, আখতারুজ্জামান সেন্টার, সিটি করপোরেশন সিঙ্গাপুর-ব্যাংকক মার্কেট, মতি টাওয়ার, মতি কমপ্লেক্স ও গুলজার টাওয়ারের দোকানগুলোয়। হাতের কাজ করা লিনেনের ওয়ান পিস, সেই সঙ্গে একটু ভিন্ন ধাঁচের টপ, ফতুয়া, কুর্তা পাওয়া যাবে এ মার্কেটগুলোয়। এ ছাড়া এই আবহাওয়ায় সুতি ও বাটিকের কামিজও পাওয়া যাবে। জর্জেট এবং সিল্ক কাপড়ের প্রতি গজ ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে পাবেন। আর সুতি ও লিনেনের দাম পড়বে গজপ্রতি ৬০ টাকা। জামার জন্য ক্রুশকাঁটা বা পুঁতি, ইয়ক পাবেন ১৫ টাকা থেকেই। শাড়ির জন্য যেতে পারেন বিপণিবিতান, শপিং কমপ্লেক্স, সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেট ও মতি টাওয়ারে। সাধ্যের মধ্যে বাটিক, সুতি, হাফসিল্ক, তাঁত ও জর্জেটের ওপর কাজ করা শাড়ি পাবেন ৮০০ থেকে ৫ হাজার টাকার মধ্যে। 
শিশুর ঈদপোশাক : সামর্থ্যের মধ্যে শিশুর ঈদপোশাক পেয়ে যাবেন বিপণিবিতান ও সেন্ট্রাল প্লাজায়। এখানে নবজাতক থেকে শুরু করে ১০ থেকে ১২ বছর বয়সী শিশুর পোশাক রয়েছে। কথা হয় বিপণিবিতানের ইহসান শপের বিক্রেতার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ঈদ এবার গরমকালে হবে। তাই বাজারে শিশুদের জন্য সুতি, ভয়েল, লিনেন, কটন কাপড়ের পোশাক আনা হয়েছে।’ আর এই তালিকায় ছেলেবাচ্চাদের জন্য রয়েছে টি-শার্ট, বাটিকের ফতুয়া, শার্ট ও পাঞ্জাবি। ফতুয়া ও শার্টে রয়েছে বিভিন্ন প্রিন্ট আর টি-শার্টে থাকছে বিভিন্ন লেখা ও কার্টুন চরিত্র। 
এ ছাড়া পাঞ্জাবি-পায়জামা কিনতে পারেন শপিং কমপ্লেক্স ও লাকী প্লাজা থেকে। মেয়েশিশুদের জন্য কামিজ, কুর্তা, লেহেঙ্গা, স্কার্ট, ফ্রকও পেয়ে যাবেন

 এই মার্কেটগুলোয়। সেন্ট্রাল প্লাজা থেকে কিনতে পারেন পাশ্চাত্য ধাঁচের বিভিন্ন পোশাক যেমন স্কার্ট, টপ, শার্ট। বিক্রেতারা জানান, এখন কামিজের সঙ্গে শিশুরা গাউন, মেঝে ছোঁয়া ফ্রকগুলোও পরছে। চাইলে আপনি কাপড় কিনে বানিয়েও নিতে পারেন সাধ্যের মাঝে। কামিজ, লেহেঙ্গা কিনতে চাইলে বিপণী বিতান, সেন্ট্রালপ্লাজা ও শপিং কমপ্লেক্সে। এখানে কামিজ পাওয়া যাবে ৩৫০ টাকা থেকে। লেহেঙ্গার দামটা একটু বেশিই হবে। এক হাজার থেকে দুই হাজার টাকার মধ্যে কিনতে পারেন এই পোশাক।
ছেলেদের পোশাক : পাঞ্জাবি-পায়জামার বিভিন্ন দোকান রয়েছে বিপণি বিতানে। শপিং কমপ্লেক্সে এক থেকে দেড় হাজারের মধ্যে পাঞ্জাবি, ফতুয়া পাওয়া যাবে। আর টি-শার্ট, পোলো শার্ট, প্যান্ট পাবেন সিঙ্গাপুর-ব্যাংকক মার্কেটের দোতলায়।
ব্যবসায়ীরা যা বলছেন : বিপণি বিতানের সভাপতি মোহাম্মদ সাগির বলেন, ‘এবার ভিন্ন প্রেক্ষাপটে ঈদ অনুষ্ঠিত হবে। আশা করছি অন্যবারের তুলনায় এবার ভালো বেচাকেনা হবে। প্রতিটি দোকানে যুগোপযোগী প্রয়োজনীয় নতুন পণ্য দোকানে তুলেছে। মূলত মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তরা এখানে কেনাকাটা করতে আসেন। তাদের বাজেট মাথায় রেখে পসরা সাজিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। ক্রেতারা যাতে সুলভমূল্যে পছন্দের পণ্যটি কিনতে পারেন সে বিষয়ে ব্যবসায়ীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। অধিকাংশ দোকান ফিক্সড প্রাইজ। ক্রেতাদের আর দামাদামির ঝামেলাও থাকবে না।’
সিঙ্গাপুর ব্যাংকক মার্কেটের সিনিয়র সহ সভাপতি হাসান দস্তগীর আজাদ বলেন, ‘ক্রেতাদের সুবিধা অনুযায়ী যুগোপযোগী সুলভ মূল্যে ঈদের পোশাক, কসমেটিক, জুতাসহ বিভিন্ন পণ্য তুলেছেন ব্যবসায়ীরা। তারা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ক্রেতার ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে তারা মানসম্মত পণ্য বিক্রি করবেন। আমরা আশা করছি ক্রেতারা এই মার্কেটে এসে বিমুখ হয়ে ফিরবেন না।’ 
চকবাজারের মতি টাওয়ারের সভাপতি জামাল উদ্দিন বলেন,‘আমাদের মার্কেটে মধ্যবিত্ত লোকজন বেশি আসে। এখানে ৫০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকার মধ্যে তরুণীদের পছন্দের থ্রি পিছ, লেহেঙ্গাসহ ঈদ পোশাক যেমন কিনতে পাবেন, তেমনি একই দামের মধ্যে শাড়িও মিলবে।’
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ঈদ র ক ন ক ট ব যবস য় র কমপ ল ক স দ র জন য পছন দ

এছাড়াও পড়ুন:

নিউইয়র্ক ছাড়িয়ে জাতীয় মুখ মামদানি

ডেমোক্র্যাট ভোটার লিয়া অ্যাশ বহু বছর ধরে কোনো রাজনীতিককে নিয়ে আশাবাদী অনুভব করেননি। তবে সম্প্রতি সেই অবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এ বছর আমার জন্য তিনিই একমাত্র আলোর দিশা। তিনি সত্যিই মানুষের কথা শুনতে চান—যাঁদের তিনি মেয়র হতে যাচ্ছেন।’

২৬ বছর বয়সী অ্যাশ যে ব্যক্তির কথা বলছেন, তিনি হলেন জোহরান মামদানি, যিনি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র পদে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী।

মামদানি তাঁর নির্বাচনী প্রচারে জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোর বিষয়টি প্রাধান্য দিচ্ছেন। এ কারণেই অ্যাশ নিঃসংকোচে মামদানিকে ভোট দিতে চান। তবে তিনি মামদানিকে ভোট দিতে পারছেন না। কারণ, তিনি থাকেন নিউইয়র্ক থেকে প্রায় ১ হাজার ২০০ মাইল দূরে, মিসিসিপির গালফপোর্ট শহরে।

অ্যাশ বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করতে চাই, কোনো একদিন গালফপোর্ট, মিসিসিপিতেও এক জোহরান মামদানি আসবেন।’

জাতীয় পর্যায়ে আলোচিত মুখ

মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই ৩৪ বছর বয়সী ডেমোক্র্যাটিক সোশ্যালিস্ট মামদানি এক প্রান্তিক প্রার্থী থেকে জাতীয় পর্যায়ের আলোচিত মুখে পরিণত হয়েছেন। গত জুন মাসের দলীয় নির্বাচনে তিনি অপ্রত্যাশিতভাবে বিজয়ী হন। ওই নির্বাচনে ১৮ থেকে ২৯ বছর বয়সীদের ভোটার উপস্থিতি ছিল সবচেয়ে বেশি।

আগামীকাল মঙ্গলবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরে মেয়র নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এর আগের সব জরিপেই দেখা গেছে, নিউইয়র্ক শহরের সাবেক মেয়র অ্যান্ড্রু কুমোর চেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মামদানি এগিয়ে রয়েছেন। মামদানি আশা করছেন, আগেরবারের মতো এবারও তরুণ ভোটাররা তাঁর পাশে থাকবেন। তবে শুধু নিউইয়র্কের মধ্যেই নয়, জীবনযাত্রার ক্রমবর্ধমান ব্যয় মোকাবিলার তাঁর অঙ্গীকার পুরো দেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও সাড়া ফেলেছে। অনেক জেন–জি ও মিলেনিয়ালস প্রজন্মের মানুষ বলছেন, তাঁদের সবচেয়ে বড় উদ্বেগের জায়গায় হাত রেখেছেন মামদানি। তরুণ প্রজন্ম যখন রাজনীতিকদের প্রতি আশা হারিয়ে ফেলেছেন এবং প্রচলিত নিয়ম ভেঙে নতুন কণ্ঠস্বরের অপেক্ষায় আছেন, তখনই মামদানির উত্থান।
যুক্তরাষ্ট্রের গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সার্কেলে তরুণ ভোটারদের নিয়ে গবেষণা করেন রুবি বেল বুথ। তিনি বলেন, ‘যখন কোনো প্রার্থী জনগণের উদ্বেগ নিয়ে কথা বলেন এবং সেই উদ্বেগকে স্বীকৃতি দেন, তখন সেটি বিশাল প্রভাব ফেলে, বিশেষ করে তরুণ ভোটারদের ক্ষেত্রে।’

রুবি বেল বুথ আরও বলেন, ‘তরুণেরা যখন সত্যিই অনুভব করেন যে তাঁদের কথা শোনা হচ্ছে, তাঁদের প্রতি সম্মান দেখানো হচ্ছে, তখন যেকোনো প্রার্থী সফল হতে পারেন। তবে এখন সেটি করছেন মামদানি। আর এর আগে হয়তো সেটা করেছিলেন ট্রাম্প।’

রক্ষণশীলদের মধ্যেও জনপ্রিয়

রক্ষণশীল রাজ্য মিসিসিপিতে বসবাস করলেও লিয়া অ্যাশ সব সময়ই ডেমোক্র্যাট প্রার্থীদের ভোট দিয়ে আসছেন। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তিনি রাজনৈতিক নেতাদের ওপর হতাশ ও উপেক্ষিত বোধ করছেন। এই অনুভূতি আরও তীব্র হয়েছে তাঁর অর্থনৈতিক বাস্তবতা থেকে। অন্যদিকে অ্যান্ড্রু টেইট ভার্জিনিয়ার এক গ্রামীণ এলাকায় একটি ছোট খামারে তাঁর সঙ্গী ও সন্তানদের নিয়ে থাকেন এবং স্থানীয় একটি কারখানায় কাজ করেন। তিনিও মূল্যস্ফীতি ও পরিবারের আর্থিক ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন।
অ্যাশ বলেন, ‘দেশের অন্যতম দরিদ্র রাজ্য হয়েও মিসিসিপিতে বাড়ির দাম বেড়েই চলেছে। এটা সত্যিই মন খারাপ করে দেয়।’ তবু অ্যাশ আশা করছেন, যদি মামদানি নির্বাচনে জয়ী হন, তাহলে সেটি দেশের অন্যান্য শহরের ডেমোক্র্যাট নেতাদের জন্য একটি বার্তা হয়ে যাবে।

জোহরান মামদানি তাঁর নির্বাচনী প্রচারণায় একাধিক অঙ্গীকার করেছেন, বিশেষ করে বাসস্থান নিয়ে। তাঁর লক্ষ্য শহরের খরচ কমানো। তবে সমালোচকেরা বলছেন, এসব পরিকল্পনা বাস্তবসম্মত নয়। আর রক্ষণশীলদের, বিশেষ করে ট্রাম্পের সমর্থকদের কাছে মামদানির দৃষ্টিভঙ্গি বিপজ্জনক। তবু এসব সতর্কতা তরুণ মার্কিন ভোটারদের খুব একটা বিচলিত করছে না। তাঁরা রাজনৈতিক দলের লেবেলের পরিবর্তে মামদানির বাস্তব জীবনের সমস্যা ও সমাধানমুখী বার্তাতেই বেশি আকৃষ্ট হচ্ছেন।

গবেষক বেলি বুথ বলেন, ‘মামদানিই এমন একজন প্রার্থী, যিনি প্রচলিত ব্যবস্থাকে নানা দিক থেকে চ্যালেঞ্জ করছেন।’

২৬ বছর বয়সী ডেমোক্র্যাট এমিলি উইলসনের মতে, জীবনযাত্রার ব্যয়ের সংকট দলীয় বিভাজনের ঊর্ধ্বে থাকা উচিত। ফ্লোরিডার সেন্ট পিটার্সবার্গে বসবাসরত এমিলি দূর থেকেই মামদানিকে সমর্থন করছেন। মিশিগানের অ্যান আরবারের কাছে এক ছোট শহরে বসবাসরত ২৫ বছর বয়সী ডেইজি লুপাও একইভাবে ভাবেন। তাঁর মতে, মামদানির প্রচারাভিযানটা নতুন এক দৃষ্টিভঙ্গি এনে দিয়েছে। তাঁর অনেক প্রস্তাব গ্রামীণ আমেরিকাসহ নিজ সম্প্রদায়ের জন্যও কার্যকর হতে পারে। লুপা বলেন, ‘নিউইয়র্কে তিনি যেসব পরিবর্তন আনতে চাচ্ছেন, সেগুলোর অনেকটাই আমরা গ্রামীণ এলাকায় আরও বেশি করে চাই। কারণ, এখানে তো সেগুলোর অস্তিত্বই নেই।’
সতর্ক আশাবাদ

আরও পড়ুননিউইয়র্কের এত ইহুদি কেন জোহরান মামদানির পক্ষে প্রচার চালাচ্ছেন০১ নভেম্বর ২০২৫

তবে যাঁরা নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে ভোট দিতে পারবেন, তাঁদের কাছে মূল প্রশ্ন—মামদানি কি সত্যিই জীবনযাত্রার ব্যয়ের এই সংকট কাটাতে পারবেন? ৩২ বছর বয়সী ডিলন রবার্টসনের জন্য অর্থনৈতিক উদ্বেগ যেন জীবনের স্থায়ী সঙ্গী।  স্নাতক শেষে তাঁর শিক্ষাঋণ দাঁড়াবে প্রায় আড়াই লাখ ডলার। মামদানিকে সমর্থন করছেন রবার্টসন।

কারণ, তাঁর প্রস্তাবিত ব্যয় সাশ্রয়ী পরিকল্পনাগুলো জীবনকে কিছুটা সহজ করতে পারে। তবে একই সঙ্গে তিনি সংশয়ও প্রকাশ করেন। ডিলন বলেন, ‘মামদানি যা বলছেন, সবই শুনতে ভালো লাগে। কিন্তু আমি ভাবি, তিনি কি সত্যিই পারবেন? বাস্তবে কি তা সম্ভব? নাকি এটা যেন ফুটো জাহাজে শুধু ব্যান্ডেজ লাগানোর মতো?’
তবু ডিলন স্বীকার করেন. যদি বিকল্প হয়, আগের মতোই টেনে নেওয়া অথবা কিছু নতুন চেষ্টা করা, তাহলে তিনি নতুনটাকেই সুযোগ দিতে প্রস্তুত।

আরও পড়ুননিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনে রেকর্ডসংখ্যক আগাম ভোট, তরুণেরা কেন আগাম ভোট দিচ্ছেন১১ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুননিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন: সর্বশেষ চার জরিপেও এগিয়ে জোহরান মামদানি৯ ঘণ্টা আগে

সম্পর্কিত নিবন্ধ