বিয়ে তো দূরের কথা, তামান্নার প্রেমের সম্পর্কটাই ভেঙে গেল
Published: 5th, March 2025 GMT
সম্পর্কের শুরু থেকেই কোনো লুকোছাপা করেননি তামান্না ভাটিয়া ও বিজয় ভার্মা। শুরু প্রেম নয়, বিয়ের কথাও এসেছিলে অনেক গণমাধ্যমে। এমনও শোনা গিয়েছিল, চলতি বছরই বিয়ে করছেন তামান্না ও বিজয়। তবে বিয়ে তো দূরের কথা, সপ্তাহখানেক হলো তাদের প্রেমের সম্পর্কটাই নাকি ভেঙে গেছে।
]দুই তারকার একটি ঘনিষ্ঠ ভারতীয় গণমাধ্যম সূত্র ইন্ডিয়া টুডেকে জানিয়েছেন, বিচ্ছেদ হলেও নিজেদের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে চান তাঁরা। তবে তামান্না ও বিজয়ের বিচ্ছেদের কারণ জানা যায়নি। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তামান্না বা বিজয় কেউই আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেননি।
২০২৩ সালে নেটফ্লিক্সের সিরিজ ‘লাস্ট স্টোরিজ ২’-এর শুটিংয়ে প্রেমে পড়েন তামান্না ও বিজয়। বিষয়টি নিয়ে চর্চা হতেই তাঁরা প্রেমের কথা স্বীকার করে নেন। তারপর থেকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিয়মিতই একসঙ্গে দেখা যেত তাঁদের।
অন্যদিকে বিজয় এই সময়ের বলিউডের শীর্ষ তরুণ অভিনেতাদের একজন। গত বছর তাঁর অভিনীত সিরিজ ‘আইসি ৮১৪: দ্য কান্দাহার হ্যাইজ্যাক’ প্রশংসিত হয়। সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ও ব জয়
এছাড়াও পড়ুন:
অধ্যাপক ইউনূস প্রধান উপদেষ্টা থাকাকালে তাঁর ‘থ্রি জিরো’ তত্ত্বের উল্টো যাত্রা ঘটল: অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের ‘থ্রি জিরো’ (তিন শূন্য) তত্ত্ব সমর্থন করেন অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। কিন্তু অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের শাসনামলে তার উল্টো যাত্রা হচ্ছে মন্তব্য করে তিনি বলেছেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তাঁর খেয়াল করা দরকার। আমরা চাই, থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’
সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলোর কার্যালয়ে এক গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নিয়ে আনু মুহাম্মদ এ কথা বলেন। ‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শিরোনামে যৌথভাবে এ বৈঠকের আয়োজন করে ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) ও প্রথম আলো।
বৈঠকে অর্থনীতির অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের “থ্রি জিরো” (তিন শূন্য) তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে পরিচিত। আমি এটা খুবই সমর্থন করি যে শূন্য কার্বন নিঃসরণ, শূন্য বেকারত্ব ও শূন্য দারিদ্র্য। কিন্তু পুরো যাত্রাটা তো হচ্ছে উল্টো দিকে। অধ্যাপক ইউনূসের একটা সুযোগ ছিল যে প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে থ্রি জিরো তত্ত্বের বাস্তবায়নের একটা মডেল হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড় করানোর কিছু চেষ্টা করা। কিন্তু আমরা দেখছি, কীভাবে কার্বন নিঃসরণ আরও বাড়ে, সেটার একটা চেষ্টা চলছে। গত ১০ মাসে লক্ষাধিক বেকারত্ব বেড়েছে শুধু কারখানা বন্ধ করার কারণে আর দারিদ্র্য বেড়েছে ২৫ থেকে ৩০ লাখ। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তিনি থাকা অবস্থায় তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্বের যে উল্টো যাত্রাটা ঘটল, এটা তো তাঁর একটু খেয়াল করা দরকার। এতে তো আমরা খুশি না। আমরা তো চাই যে থ্রি জিরো তত্ত্বটাই অগ্রসর হোক।’
‘রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তর যেভাবে হতে পারে’ শীর্ষক গোলটেবিলে আলোচকদের একাংশ। সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে