অভিনয়ে খুব বেশি দেখা যায় না সোহানা সাবাকে। সর্বশেষ ‘আলো আসবেই’ গ্রুপে যুক্ত থাকার কারণে সমালোচনার মুখে পড়েন। এবার এই গ্রুপ বন্ধের জন্য সাহায্য চাচ্ছেন এই অভিনেত্রী।

শিল্পীদের গোপন হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ ‘আলো আসবেই’। এটি তৈরি হয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমাতে। সেখানে যুক্ত ছিলেন শোবিজের একদল শিল্পী, যারা অবস্থান নিয়েছিলেন শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে। সেই দলেরই একজন অভিনেত্রী সোহানা সাবা। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর বিপাকে পড়েন ‘আলো আসবেই’ গ্রুপের শিল্পীরা। অনেকেই আবার গা ঢাকা দিয়েছেন। অনেকেই ধরে নিয়েছিলেন— সমালোচনার মুখে গ্রুপটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে! তবে তা হয়নি।

এ বিষয়ে সোহানা সাবা জানান, এই গ্রুপ থেকে অটো ইনভাইটেশন যাচ্ছে। এটি বন্ধ করতে সবার সাহায্য চান তিনি।

আরো পড়ুন:

মোশাররফ-তানিয়ার ‘খুচরা পাপী’

এর চেয়ে খারাপ দৃষ্টান্ত আর হতে পারে না: ফারিয়া

সোহানা সাবার কথায়, “আমার ফেসবুক থেকে অনেকের কাছে ইনভাইটেশন যাচ্ছে যে, আলো আসবেই গ্রুপের জন্য। এটা কীভাবে যাচ্ছে, আমি জানি না। আমাকে সাহায্য করুন, প্রথমে জানান আমি কীভাবে গ্রুপটা বন্ধ করতে পারি। ইনভাইটেশন যে যাচ্ছে, এটা আমি দিচ্ছি না, কিন্তু এটা যাচ্ছে।”

‘আলো আসবেই’ গ্রুপের অ্যাডমিন ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও অভিনেতা ফেরদৌস, নায়ক রিয়াজ, অভিনেতা সাজু খাদেম ও অভিনেত্রী শামীমা তুষ্টিসহ শোবিজের অনেক তারকা যুক্ত ছিলেন।

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ট ভ ন টক আসব ই

এছাড়াও পড়ুন:

হাইকোর্টের অবকাশকালীন বেঞ্চ সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি সংশোধন

হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ১৪ থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করেছেন প্রধান বিচারপতি। তবে এ বিষয়ে ২৮ আগস্ট জারি করা সুপ্রিম কোর্টের ৩৯৭-এ নম্বর বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধন আনা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সরকার এক তথ্য বিবরণীতে বিজ্ঞপ্তির আংশিক সংশোধনের বিষয়টি জানায়। 

সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম এবং বিচারপতি ইউসুফ আব্দুল্লাহ সুমন যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে বসবেন। তারা হাইকোর্টের মূল ভবনের ২৩ নম্বর কক্ষে নির্ধারিত তারিখে বেলা ১১টা ৪০ থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত শুনানি গ্রহণ করবেন।

এ সময়ে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ও মানি লন্ডারিং আইন সংশ্লিষ্ট মামলা, জরুরি ফৌজদারি মোশন, ফৌজদারি আপিল ও জামিন সংক্রান্ত আবেদনপত্র, জেল আপিল, রিভিশন এবং অন্যান্য ফৌজদারি বিবিধ মামলার শুনানি হবে। এছাড়া, বেঞ্চে স্থানান্তরিত বিষয়গুলোতেও শুনানি ও আদেশ দেওয়া হবে।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/টিএই

সম্পর্কিত নিবন্ধ