কক্সবাজারে ধর্ষকদের ৪০ দিনের মধ্যে ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ
Published: 9th, March 2025 GMT
ধর্ষকদের ৪০ দিনের মধ্যে ফাঁসি নিশ্চিত করার দাবিতে কক্সবাজারে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল করেছে ছাত্র-জনতা।
রোববার (৯ মার্চ) বিকেল ৩টার দিকে কক্সবাজার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ কর্মসূচি শুরু হয়। আধাঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলা বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে একটি মিছিল শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ‘আমার বোনের কান্না, আর না আর না’, ‘তুমি কে আমি কে, আছিয়া, আছিয়া’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’— এসব স্লোগানে চারপাশ মুখর করে তোলে। বক্তারা ধর্ষকদের ৪০ দিনের মধ্যে ফাঁসি নিশ্চিত করার দাবি জানান এবং হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ধর্ষকদের এ দেশে ঠাঁই হবে না।
আরো পড়ুন:
মাগুরার শিশু ‘ধর্ষণের’ ঘটনায় ৪ আসামির রিমান্ডের আবেদন, শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামের সড়কে টেম্পু চালকদের বিক্ষোভ
সমাবেশে বক্তারা ধর্ষণের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান এবং প্রশাসনকে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। এ সময় বক্তব্য রাখেন ছাত্র প্রতিনিধি সাগরুল ইসলাম, নাছিমা আকতার পিংকি, জিনিয়া শারমিন রিয়া, জুনায়েদ হোসাইন প্রমুখ।
ঢাকা/তারেকুর/বকুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
দুই মাস ফ্রিজে রাখার পর মামুনের মাথায় খুলি পুনঃস্থাপন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী মামুন মিয়ার মাথায় খুলি প্রায় দুই মাস ফ্রিজে সংরক্ষণ করার পর সফলভাবে পুনঃস্থাপন করা হয়েছে।
শনিবার (১ নভেম্বর) চট্টগ্রাম পার্কভিউ হাসপাতালে অপারেশনের মাধ্যমে খুলি পুনঃস্থাপন করেন চিকিৎসকরা।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মামুন মিয়ার মাথায় সফলভাবে অপারেশন করা হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ আছেন।
গত ৩০ আগস্ট চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে মাথায় আঘাত পেয়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন মামুন মিয়া।
চট্টগ্রাম নগরীর পাঁচলাইশের পার্কভিউ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. এ টি এম রেজাউল করিম জানিয়েছেন, চবিতে সংঘর্ষের দিন গুরুতর আহত অবস্থায় মামুন মিয়াকে পার্কভিউ হাসপাতালে আনা হয়েছিল। সেই থেকে তিনি এখানে চিকিৎসাধীন আছেন। অপারেশনের সময় তার মাখার খুলি খুলে ফ্রিজে সংরক্ষণ করা হয়েছিল। দীর্ঘ প্রায় দুই মাস পর সফল অপারেশনের মাধ্যমে শনিবার মামুনের মাথার খুলি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি সুস্থ আছেন।
গত ৩০ আগস্ট তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে চবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ হয়। এতে মামুনসহ চবির অন্তত ৫০০ শিক্ষার্থী আহত হন। মাথায় মারাত্মক আঘাতের কারণে মামুনের মাথার খুলি খুলে রেখে দেওয়া হয়েছিল।
ঢাকা/রেজাউল/রফিক