মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নড়িয়া উপশাখা উদ্বোধন
Published: 9th, March 2025 GMT
আধুনিক ও সহজতর ব্যাংকিং সেবা প্রদানের লক্ষ্যে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের নড়িয়া উপশাখা রবিবার (৯ মার্চ) উদ্বোধন করা হয়েছে।
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল প্রধান অতিথি হিসেবে ফিতা কেটে উপশাখাটি উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউল হাসান।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্যাংকের ডিএমডি মো.
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন নড়িয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ফরিদ আহমেদ রয়েল, নড়িয়া বাজার জামে মসজিদের সভাপতি আলাউদ্দিন আজাদ ও সেক্রেটারি আক্তার হোসেন খাঁন।
নড়িয়া শাখায় উপস্থিত ছিলেন মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ব্রাঞ্চেস ডিভিশনের প্রধান ও ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হোসেন, ব্যাংকের ভোজেশ্বর শাখা প্রধান মো. আশরাফুল ইসলাম, নড়িয়া উপশাখার ইনচার্জ মো. আশিকুর রহমানসহ বিপুলসংখ্যক অতিথি ও গ্রাহকরা।
মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ৪৬তম নড়িয়া উপশাখা ভোজেশ্বর শাখার নিয়ন্ত্রণাধীন।
ঢাকা/সাজ্জাদ/এসবি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’