বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের আওতাধীন পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিগুলোর ‘শিক্ষানবিশ লাইনম্যান’ পদে লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ পরীক্ষায় প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মোট ২ হাজার ৪৭৪ জন। নির্বাচিত প্রার্থীদের লিখিত (রচনামূলক) পরীক্ষা সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। ১৪ মার্চ, শুক্রবার রাজধানীর মিরপুর বাংলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ (বালক শাখা), সেকশন-১১, পল্লবী, মিরপুর-১১, ঢাকায় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১০টায় শুরু হবে পরীক্ষা।

আরও পড়ুনশেষে রোল খুঁজতে গিয়ে দেখি প্রথমটাই আমার৯ ঘণ্টা আগে

নির্বাচিত প্রার্থীদের লিখিক (রচনামূলক) পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য পৃথক কোনো প্রবেশপত্র ইস্যু করা হবে না। লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষার প্রবেশপত্র অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। প্রবেশপত্র ব্যতীত কোনো প্রার্থীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না। আগের ইস্যু করা প্রবেশপত্রের নির্দেশনাবলি যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে। এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনো টিএ/ডিএ প্রদান করা হবে না।

আরও পড়ুনবেসরকারি ব্যাংকে নিয়োগ, স্নাতক পাসে আবেদন৫ ঘণ্টা আগে.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: পর ক ষ

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ