এশিয়ান জোনাল দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের ওপেন গ্রুপের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা শেষে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন বাংলাদেশের ৫ দাবাড়ু—রানী হামিদ, মনন রেজা, ফাহাদ রহমান, তাহসিন তাজওয়ার, মাহফুজুর রহমান।

কলম্বোয় চলমান এই প্রতিযোগিতায় গতকাল ওপেন গ্রুপে ১ পয়েন্ট করে পেয়েছেন ফিদে মাস্টার সাকলাইন মোস্তাফা, অমিত ব্রিকম ও তানভীর আলম।

আর মহিলা বিভাগে আন্তর্জাতিক মাস্টার রানী হামিদ ছাড়াও ২ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন শ্রীলঙ্কার ৩ দাবাড়ু।

এ ছাড়া মহিলা বিভাগে ২ ফিদে মাস্টার নোশিন আনজুম ও ওয়াদিফা আহমেদ ২ খেলায় দেড় পয়েন্ট করে পেয়েছেন।

দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলায় আন্তর্জাতিক মাস্টার মননের কাছে হেরে যান শ্রীলঙ্কার বিক্রমাসিংহে ভিনুদা। আরেক খেলায় আন্তর্জাতিক মাস্টার ফাহাদের কাছে হারেন শ্রীলঙ্কার শিবাথানুজান।

আন্তর্জাতিক মাস্টার রানী হামিদও শীর্ষে আছেন.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ