গৌতম কৈরির সিরিজ ‘আন্তঃনগর’ বদলে দিয়েছিল তাঁদের জীবনের গতিপথ। নিদ্রা নেহা, প্রান্তর দস্তিদার— দুজনেরই সেটি ছিল প্রথম কাজ। চরকির সিরিজটিতে পর্দায় জুটি হয়ে তাঁদের মধ্যে তৈরি হয় সত্যিকারের সম্পর্কের রসায়নও। ২০২৩ সালের জুনে ‘আন্তঃনগর’ প্রচারের কয়েক মাসের মধ্যেই বিয়ের পিঁড়িতে বসেন দুজন। এরপর বিজ্ঞাপনচিত্র করলেও নাটক বা সিরিজে দুজনকে একসঙ্গে দেখা যায়নি। প্রীতি দত্তের নাটক ‘অপেক্ষা’য় আবার পর্দায় দেখা যাবে তাঁদের। ২৬ মার্চ নাটকটি প্রচারিত হবে পূর্ণতা ই-টেইনমেন্ট ইউটিউব চ্যানেলে।
‘একসঙ্গে কাজ করার অনেক প্রস্তাব ছিল, প্রথম দিনে সেভাবে ব্যাটে-বলে মেলেনি। তবে সম্প্রতি প্রান্তরের সঙ্গে বেশ কয়েকটি কাজ হয়েছে, এর মধ্যে “অপেক্ষা”ই প্রথম আসছে।’—গতকাল দুপুরে প্রথম আলোকে বলেন নিদ্রা।
প্রান্তর ও নেহা। শিল্পীর সৌজন্যে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রথম
এছাড়াও পড়ুন:
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল
একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।
ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।
আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগেঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।