প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসায় নিজেকে গুটিয়ে নিলেন গৌরি
Published: 15th, March 2025 GMT
বলিউডের মিস্টার পারফেকসনিস্ট আমির খান ১৪ মার্চ একষট্টিতে পা রেখেছেন। জন্মদিনে নতুন প্রেমিকার নাম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন এই অভিনেতা। আমির খান তার নতুন প্রেমিকা গৌরি স্প্রাটের নাম প্রকাশ্যে আনার সঙ্গে সঙ্গে একটি শর্তও জুড়ে দিয়েছিলেন, তা হলো গৌরির ছবি তোলা যাবে না। ছবিশিকারীরা আমির খানের অনুরোধ রেখেছেন।
কিন্তু রাতারাতি আলোচনায় চলে এসেছেন গৌরি। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তার খোঁজ চলছ। প্রচারের আলো থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে নিজের অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলেছেন তিনি।
উল্লেখ্য, গৌরি স্প্রাটকে দীর্ঘ ২৫ বছর ধরে চেনেন আমির খান।ভারতীয় গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, গত এক বছরের বেশি সময় ধরে ডেট করছেন গৌরী ও আমির। গৌরি স্প্রাট ভারতের বেঙ্গালুরুর অধিবাসী। তার মা তামিল আর বাবা আইরিশ। যুক্তরাজ্যের লন্ডনে ফ্যাশন অ্যান্ড স্টাইলিং বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন গৌরি। বর্তমানে হেয়ার ড্রেসিংয়ের কাজও করেন, মুম্বাইয়ে নিজের একটি সেলুন রয়েছে। এ ছাড়া এখন আমির খানের প্রোডাকশন হাউজে কাজ করেন গৌরি। গৌরির ৬ বছর বয়সি একটি পুত্রসন্তান রয়েছে।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
লামিনে ‘মেসি’ ইয়ামাল
১৭ বছর বয়সী ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো: ১৯ ম্যাচ, ৫ গোল, ৪ গোলে সহায়তা।
১৭ বছর বয়সী লিওনেল মেসি: ৯ ম্যাচ, ১ গোল, গোলে সহায়তা নেই।
১৭ বছর বয়সী লামিনে ইয়ামাল: ১০০ ম্যাচ, ২২ গোল, ৩৩ গোলে সহায়তা।
মেসি–রোনালদোর সঙ্গে তুলনা নয়, লামিনে ইয়ামালের শুরুটা বোঝাতে এই পরিসংখ্যান হাজির করেছে টিএনটি স্পোর্টস। ধূমকেতুর মতো শুরু হলেও ধূমকেতুর মতোই মিলিয়ে যাওয়ার পাত্র তিনি নন।
বার্সেলোনার এস্তাদি অলিম্পিক লুইস কোম্পানিসে গত রাতের ম্যাচটি স্মরণ করতে পারেন। ৬ গোলের থ্রিলার, যেখানে বার্সেলোনা–ইন্টার মিলান সেমিফাইনাল প্রথম লেগের ‘ক্লাসিক’ লড়াই ৩–৩ গোলে অমীমাংসীত। দুই দলের হয়েই ‘সুপার হিরো’ ছিলেন বেশ কজন। ইন্টারের যেমন ডেনজেল ডামফ্রিস ও মার্কাস থুরাম, বার্সার তেমনি রাফিনিয়া, ফেরান তোরেসরা। কিন্তু সবাইকে ছাপিয়ে ঠিকই রবির কিরণের মতো আলো দিয়েছেন এক কিশোর—লামিনে ইয়ামাল নাসরাউয়ি এবানা। সংক্ষেপে লামিনে ইয়ামাল।
আরও পড়ুন৬ গোলের থ্রিলারে বার্সেলোনা–ইন্টার সেয়ানে সেয়ানে টক্কর৮ ঘণ্টা আগে২৪ মিনিটে ইয়ামালের করা গোলটির প্রসঙ্গে পরে আসা যাবে। যেভাবে খেলেছেন তাতে গোলটি না করলেও লোকে কাল রাতে তাঁর পারফরম্যান্স মনে রাখতেন। পরিসংখ্যান বলছে ১০২টি টাচ, একটি গোল, ২টি গোল হওয়ার মতো পাস, ৬টি শট (পোস্টে মেরেছেন দুবার) এবং ১০টির মধ্যে ৬টি সফল ড্রিবলিং।
কিন্তু পরিসংখ্যানে এ তথ্য নেই—মাঠে ডান প্রান্তকে ইয়ামাল ফাইনালে ওঠার হাইওয়ে বানিয়ে যতবার কাট–ইন করে ইন্টারের বক্সে ঢুকেছেন, সেটা আসলে ইতালিয়ান ক্লাবটির রক্ষণের জন্য দুঃস্বপ্নের। প্রতিবারই মৌমাছির মতো ছেঁকে ধরা হয়েছে ইয়ামালকে। কিন্তু আটকানো কি সম্ভব হয়েছে? রাত থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভিডিওগুলো ভাসছে। সেসব আসলে ইয়ামালের পায়ের কারুকাজে ইন্টারের রক্ষণকে স্রেফ খোলামকুচির মতো উড়িয়ে দেওয়ার ভিডিও।
ইয়ামাল কত ভয়ংকর সেটা এই এক ছবিতেই পরিস্কার। সবাই ছেঁকে ধরেও তাঁকে আটকাতে পারেননি