ইয়ামালকে নিয়ে উচ্ছ্বসিত রেসলিং কিংবদন্তি বললেন, ‘বার্সার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল’
Published: 15th, March 2025 GMT
এ সময়ের ফুটবলে পোস্টার বয়দের একজন লামিনে ইয়ামাল। বার্সেলোনার এই উইঙ্গার মাত্র ১৭ বছর বয়সেই তারকা হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন। ইয়ামালের ওপর ভর করেই এখন সাফল্য পেতে উন্মুখ স্পেন ও বার্সা। তবে ইয়ামাল শুধু ফুটবলে নয়, প্রভাব রাখছেন ফুটবলের বাইরেও।
গতকাল শুক্রবার বার্সেলোনায় ডব্লুডব্লুই স্ম্যাকডাউনে উপস্থিত হয়েও বেশ আলোড়ন তুলেছেন এই স্প্যানিশ তরুণ। যেখানে তাঁকে ডব্লুডব্লুইর চ্যাম্পিয়নের বেল্ট হাতেও দেখা গেছে।
এই বেল্টটি তাঁকে উপহার দিয়েছেন ডব্লুডব্লুই চ্যাম্পিয়ন কোডি রোডেস। পাশাপাশি তাঁকে নিয়ে কথা বলেছেন কিংবদন্তি রেসলার ট্রিপল এইচও। এ সময় ইয়ামালের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তাঁর দুই সতীর্থ আলেহান্দ্রো বালদে ও হেক্টর ফোর্ট।
আরও পড়ুনমেসির ‘ধনুক’ পেয়েছেন ইয়ামাল১২ মার্চ ২০২৫রেসলিং উপভোগ করতে গিয়ে কিংবদন্তি রেসলার ট্রিপল এইচের সঙ্গে ছবিও তুলেছেন ইয়ামাল। পরে এই ছবি পোস্ট করেছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। ইয়ামালের সঙ্গে ছবি পোস্ট করে ক্যাপশনে ট্রিপল এইচ লিখেছেন, ‘বার্সেলোনার ভবিষ্যৎ যেকোনো সময়ের চেয়ে এখন বেশি উজ্জ্বল। শোটা উপভোগ করো লামিনে।
একই ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে স্টোরিতে পোস্ট করেছেন ইয়ামালও। ট্রিপল এইচের পাশাপাশি ইয়ামালেরর আগমন নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশক করেছেন আরেক রেসলিং তারকা ড্রু ম্যাকইনটায়ার। তিনি ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘দ্য চুজেন ওয়ান (নিয়তি নির্ধারিত ব্যক্তি)’।
মূলত ইউরোপিয়ান ট্যুরের অংশ হিসেবেই বর্ত
আরও পড়ুন‘ইয়ামালের ভালো চাইলে মেসির সঙ্গে তুলনা করা কমান’০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫মানে ডব্লুডব্লুই আছে স্পেনের বার্সেলোনায়। এরপর তারা যাবে বেলজিয়াম, জার্মানি এবং স্কটল্যান্ডে। এরপর লন্ডনে গিয়ে ও’টু অ্যারেনায় আয়োজন করবে দুটি ব্লকবাস্টার ইভেন্টের। ২৮ মার্চ হবে স্ম্যাকডাউন এবং ৩১ মার্চ থাকবে আরএডব্লিউ (র) এর আয়োজন। সেখান থেকে তাদের গন্তব্য লাস ভেগাসে। যেখানে ১৯ এবং ২০ এপ্রিল হবে বছরের সবচেয়ে বড় আয়োজন রেসেলম্যানিয়া।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মরিচখেতে তাজা গ্রেনেড, নিষ্ক্রিয় করলেন সেনাসদস্যরা
সুনামগঞ্জে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলায় এক কৃষকের মরিচখেতে একটি তাজা গ্রেনেড পাওয়া গেছে। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর একটি দল গিয়ে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে উপজেলার সলুকাবাদ ইউনিয়নের চালবন গ্রামের কৃষক সাইদুর রহমান তাঁর মরিচখেতে গিয়ে মাটি খোঁড়ার সময় ওই গ্রেনেড পান। বিষয়টি জানাজানি হলে উৎসুক লোকজন সেখানে ভিড় করেন। এরপর বিষয়টি বিশ্বম্ভরপুর থানার পুলিশকে জানানো হয়।
বিশ্বম্ভরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মখলিছুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে গ্রেনেড সাদৃশ্য ওই বস্তু দেখতে পায়। এরপর সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় থাকা সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে ঘটনাটি জানানো হয়। আজ দুপুরে সেখান থেকে লেফটেন্যান্ট আল হোসাইনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি দল এসে প্রথমে এটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। পরে সেটি নিষ্ক্রিয় করার উদ্যোগ নেন তাঁরা। নিষ্ক্রিয় করার সময় গ্রেনেডটি বিকট শব্দে বিস্ফোরিত হয়। চারপাশের মাটি গর্ত হয়ে যায়।
সেনা কর্মকর্তা আল হোসাইন সাংবাদিকদের বলেন, গ্রেনেডটি বিশ্বযুদ্ধ কিংবা মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কোনোভাবে আসতে পারে। এটি মাটির নিচে ১০০ বছরের কমবেশি সময়ে সক্রিয় থাকে। তিনি আরও বলেন, এলাকাবাসীর উচিত ছিল আগেই বিষয়টি সেনাবাহিনীকে জানানো। এটি বিস্ফোরিত হলে জানমালের অনেক ক্ষতি হতে পারত।