সমকাল সুহৃদ সমাবেশের তিতুমীর কলেজ কমিটি গঠন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে শুক্রবার রাতে অনলাইনের মাধ্যমে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় যুক্ত ছিলেন সমকাল সুহৃদ সমাবেশের প্রতিনিধি শাহীন আলম শাওন। আলোচনার মাধ্যমে ২১ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। নবগঠিত কমিটির সুহৃদরা নতুনভাবে এগিয়ে চলার দৃঢ়প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
 কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে নিগার সুলতানা আশিকা মনোনীত হয়েছেন। যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে ফেরদাউস রহমান রোদ, ফাহাদ আল উমরান, শরিফ উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন। এ ছাড়া মুহিতুল ইসলাম মুন্নাকে সদস্য সচিব করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন– মিজানুর রহমান, শাখাওয়াত হোসেন, মারুফ হোসাইন, মাহমুদা আক্তার, হৃদিতা রায়, কামরুন নাহার কোহিনূর, সুমন ইসলাম, মো.                
      
				
সদস্য সচিব তিতুমীর কলেজ
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: কম ট ত ত ম র কল জ সদস য
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’