আজ রাতে কলকাতার জে ডব্লিউ ম্যারিয়ট হোটেলে বসতে যাচ্ছে ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলার অষ্টম আসর। তার আগে একই ভেন্যুতে গতকাল অনুষ্ঠিত হয় ‘ফিল্মফেয়ার গ্ল্যামার অ্যান্ড স্টাইল অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’। প্রথমবার আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বাজিমাত করেছেন বাংলাদেশের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী জয়া আহসান।
জাঁকজমকপূর্ণ এ আসরে ‘ট্রেডিশনাল কুইন অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার পেয়েছেন জয়া আহসান। পুরস্কার পাওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে খবরটি নিজেই জানিয়েছেন জয়া। পুরস্কার হাতে তোলা অনেকগুলো ছবিও পোস্ট করেছেন তিনি।
এসব ছবিতে দেখা যায়, রেড কার্পেটে জলপাই রঙের সাইনি সিল্ক হাইস্লিট গাউনে সেজেছেন জয়া। জানা যায়, তার পোশাকটি ডিজাইন করেছেন বাংলাদেশের সানায়া চৌধুরী।
আরো পড়ুন:
জয়া আহসান আমাদের প্রত্যাশা পূরণ করেছেন: আশফাক নিপুণ
বেনারসিতে নজরকাড়া জয়া
পুরস্কার প্রাপ্তির অনুভূতি ব্যক্ত করে জয়া আহসান লেখেন, “এ বছর ঐতিহ্যবাহী গ্ল্যামার অ্যান্ড স্টাইল অ্যাওয়ার্ডে ট্রেডিশনাল কুইন অব দ্য ইয়ার পুরস্কার পেয়ে খুবই আনন্দিত। এই স্বীকৃতির জন্য ফিল্মফেয়ারের পুরো টিমের প্রতি কৃতজ্ঞতা। ফিল্মফেয়ার সব সময় আমাকে বিশেষ অনুভূতি দিয়েছে, এটি আমার দীর্ঘ যাত্রায় একটি নতুন সংযোজন হয়ে থাকবে।’
ঢাকা/শান্ত
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর কর ছ ন আহস ন
এছাড়াও পড়ুন:
বিএনপি নেতাকে মারধর, খুলনা সদর থানার সাবেক ওসি কারাগারে
খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফখরুল আলমের করা মামলায় সদর থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রোববার আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন হাসান আল মামুন। খুলনা মহানগর দায়রা জজ মো. শরীফ হোসেন হায়দার তার জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিকে আদালত চত্বরে থাকা বিএনপি নেতাকর্মীরা মামুনকে লক্ষ্য করে ডিম ও পচা আম নিক্ষেপ করেন। তার শাস্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা। পরে নেতাকর্মীদের সরিয়ে দেন সেনা সদস্যরা।
মহানগর দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ কে এম শহিদুল আলম বলেন, মামলাটিতে উচ্চ আদালতের জামিনে ছিলেন হাসান আল মামুন। উচ্চ আদালতের নির্দেশে রোববার খুলনা মহানগর দায়রা জজ আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তার আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। আমরা জামিনের বিরোধিতা করি। আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ২০২২ সালের ৫ জানুয়ারি কে ডি ঘোষ রোডের দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপির সমাবেশে লাঠিচার্জ করে পুলিশ। এ সময় তৎকালীন ওসি মামুন নিজেই
ফখরুল আলমকে বেদম মারধর করেন। লাঠির আঘাতে ফখরুল আলমের একটি চোখ নষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনায় ২০২৪ সালের ১৯ আগস্ট মামুনের বিরুদ্ধে নির্যাতন ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন ফখরুল।