ঈদ সামনে রেখে জনপ্রিয় সব ব্র্যান্ডশপ থেকে গ্রাহকের কেনাকাটা আরও সহজ করতে ফেসবুকভিত্তিক লাইভ থেকে শপিং করার সুযোগ করে দিচ্ছে বিকাশ। বিকাশের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ, বিকাশ ফর বিজনেস এবং সংশ্লিষ্ট মার্চেন্টদের পেজ থেকে লাইভ চলাকালীন গ্রাহকেরা লা রিভ, সারা লাইফস্টাইল, সেইলর, র নেশন, ফেব্রিলাইফ ও সেলাই–এর মতো জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোতে কেনাকাটা করে মার্চেন্টভেদে পেতে পারেন ৫০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট বা ক্যাশব্যাক। শুধু তা–ই নয়, এই লাইভ সেশনগুলো থেকে গ্রাহকেরা বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ঈদ কালেকশনগুলো সম্পর্কেও ধারণা নিতে পারছেন।

লাইভ চলাকালে গ্রাহকেরা সরাসরি মার্চেন্টদের ফেসবুক অথবা ওয়েবসাইট ভিজিট করে পণ্য অর্ডার করতে পারছেন। পাশাপাশি আউটলেট থেকে কেনার ক্ষেত্রে বিকাশ পেমেন্ট করার সময় আর–ওয়ান (R1) কুপন যোগ করে গ্রাহকেরা পেতে পারেন ৫০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট।

এই ক্যাম্পেইনের অধীনে প্রতিদিন লাইভ সেশন হচ্ছে এসব পেজে, যেখানে জনপ্রিয় উপস্থাপকেরা ব্র্যান্ডগুলোর ঈদ কালেকশন তুলে ধরছেন। শুধু তা–ই নয়, গ্রাহকেরা লাইভ সেশনটি বিভিন্ন গ্রুপে, পেজে বা প্রোফাইলে শেয়ার করে জিতে নিতে পারেন উপহার। সবচেয়ে বেশি শেয়ারকারী বিজয়ী পাবেন মার্চেন্টের পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় উপহার। লাইভ চলাকালীনই বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়া নির্দিষ্ট কিছু মার্চেন্টে গ্রাহকেরা লাইভ শেয়ার করার স্ক্রিনশট দেখালে কেনাকাটায় পাচ্ছেন আরও বিশেষ ছাড়।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: গ র হক র ফ সব ক

এছাড়াও পড়ুন:

২৭ নভেম্বর জকসু নির্বাচন না হলে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রতারণা হবে: আপ বাংলাদেশ

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত না হলে তা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রশাসনের প্রতারণা বলে মন্তব্য করেছে ইউনাইটেড পিপলস (আপ) বাংলাদেশ। এ সময় পাঁচ দফা দাবি তুলে ধরে সংগঠনটি।

সোমবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষা শহীদ রফিক ভবনের নিচে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি তুলে ধরা হয়েছে।

আরো পড়ুন:

২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচন চায় ছাত্রশিবির

জকসু নির্বাচন নিয়ে একে অপরকে দোষারোপ ছাত্র সংগঠনগুলোর

দাবিগুলো হলো— আসন্ন জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বরেই অনুষ্ঠিত করতে হবে; নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে; নির্বাচন কমিশনের পূর্ণ নিরপেক্ষতা ও স্বাধীনতা রক্ষায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে; সব সংগঠনকে সমান সুযোগ দিয়ে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে; অরাজনৈতিক, নিরাপদ ও শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে প্রশাসনকে উদ্যোগ নিতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে আপ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও জবির প্রধান সংগঠক মাসুদ রানা বলেন, “আমরা যখন জকসুর দাবিতে অনশন করছিলাম, তখন প্রশাসন ২৭ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমাদের অনশন ভাঙিয়েছিল। কিন্তু এখন দেখা যাচ্ছে, একটি মহল নির্বাচন পেছানোর পাঁয়তারা করছে।”

তিনি বলেন, “ডিসেম্বর মাসে ভর্তি পরীক্ষা ও বিভিন্ন বিভাগের ফাইনাল পরীক্ষা থাকায় ওই মাসে নির্বাচন অসম্ভব। তাই ২৭ নভেম্বরই জকসু নির্বাচনের উপযুক্ত সময়।”

তিনি আরো বলেন, “আমরা জানতে চাই, নির্বাচন পেছানোর মধ্য দিয়ে জকসু নির্বাচন ভণ্ডুল করার কোনো প্রক্রিয়া চলছে কিনা। পুরান ঢাকাকে অস্থিতিশীল করে একটি মহল নির্বাচন পণ্ড করতে চায়। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম ভোট হবে জকসু নির্বাচন—তা থেকে কাউকে বঞ্চিত করা যাবে না।”

ঢাকা/লিমন/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ