ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ নিয়ে ফোনালাপ শুরু করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। আজ মঙ্গলবার রাত আটটার দিকে তাঁদের আলোচনা শুরু হয়। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়, রাত আটটা থেকে ফোনালাপ শুরু করেছেন দুজন। তাঁদের আলোচনা চলছে। এ আলোচনা ভালোভাবে এগোচ্ছে।
হোয়াইট হাউসের ডেপুটি চিফ ড্যান স্ক্যাভিনো এক্সে এক পোস্টে বলেন, পুতিনের সঙ্গে কথা বলছেন ট্রাম্প।
বিবিসি জানিয়েছে, ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা শুরুর আগে পুতিন রাশিয়ার শিল্পপতি ও উদ্যোক্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। তিনি রাশিয়ার ওপর বিভিন্ন দেশের নিষেধাজ্ঞা বৈধ নয় বলে মন্তব্য করেন।
ট্রাম্প ও পুতিনের মধ্যে আলোচনার বিস্তারিত এখনো সামনে আসেনি। তবে আলোচনা শুরুর আগে ক্রেমলিন বলেছিল, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক জোরদার ও ইউক্রেন সংঘাত বন্ধে আলোচনা হতে পারে।
ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল, ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির চুক্তি নিয়ে ট্রাম্প কথা বলবেন।
বিভিন্ন গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, ট্রাম্প ও পুতিন সম্ভাব্য যুদ্ধবিরতিতে ইউক্রেন ও রাশিয়ার সম্পদ ভাগাভাগি নিয়েও কথা বলবেন।
এদিকে ফোনালাপ শুরুর আগে এক রুশ কর্মকর্তা জানান, রাশিয়ার পক্ষ থেকে মার্কিন কোম্পানিগুলোকে খনিজ নিয়ে কাজ করার সুযোগ দেওয়া হতে পারে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইউক র ন
এছাড়াও পড়ুন:
কুয়েটের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য হলেন অধ্যাপক হযরত আলী
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. হযরত আলী।
বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে তাকে এই পদে নিযুক্ত করা হয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব এ এস এম কাসেম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন উপাচার্য নিয়োগের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ড. মো. হযরত আলীকে কুয়েটের উপাচার্য পদের রুটিন দায়িত্ব পালনের জন্য নিয়োগ দেওয়া হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, তিনি তার বর্তমান পদের সমপরিমাণ বেতনভাতা প্রাপ্য হবেন। তিনি বিধি অনুযায়ী পদ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলর প্রয়োজন মনে করলে যে কোনো সময় এ নিয়োগ বাতিল করতে পারবেন।
এর আগে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে গত ২৫ এপ্রিল কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়েছিল শিক্ষা মন্ত্রণালয়।