Samakal:
2025-06-15@22:16:59 GMT

ট্রেন্ডি গহনা

Published: 18th, March 2025 GMT

ট্রেন্ডি গহনা

 এবার ঈদ ফ্যাশনে গহনার ক্ষেত্রে এসেছে নতুন নতুন ট্রেন্ড, যেখানে ঐতিহ্যবাহী শৈলীর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আধুনিকতার ছোঁয়া। হাল ফ্যাশনের গহনাও এবার নতুনভাবে ফিরতে দেখা যাচ্ছে। ডিজাইনাররা বলছেন, এবার বাজারে সোনালি, রুপালি আর কপার টোনের গহনার পাশাপাশি কাপড়, কড়ি, পাথর, রেজিন, ক্লে দিয়ে তৈরি গহনা এবং মিনিমালিস্টিক গহনাও বেশ জনপ্রিয়তা পাচ্ছে।
স্বর্ণ ও হালকা গহনা
ঐতিহ্যগতভাবে স্বর্ণের গহনা ঈদের সাজের মূল আকর্ষণ হলেও, এবারের ট্রেন্ডে দেখা যাচ্ছে হালকা ও নকশাদার ডিজাইনের প্রাধান্য। বড় গহনার পরিবর্তে ছোট, নান্দনিক ও পরিধানে স্বাচ্ছন্দ্যময় গহনাগুলো বেশি চাহিদা পাচ্ছে। যেমন– পেনডেন্ট, ব্রেসলেট, বিশেষ করে ফিলিগ্রি কারুকাজ, লতাপাতা ডিজাইন এবং চেইন জুয়েলারির চাহিদা বেড়েছে। আবার ঈদের থিমের সঙ্গে মিল রেখে চাঁদ ও তারার শেপের হালকা মেটাল গহনাও বেশ জনপ্রিয় হয়েছে।
সিলভার ও অক্সিডাইজড গহনা
বাহারি রঙের স্টোন বসানো কানের দুল, নাকফুল ও চোকারের প্রতি ফ্যাশনপ্রেমীরা আগ্রহ দেখাচ্ছেন। অক্সিডাইজড গহনার মধ্যে ব্ল্যাক, ব্রোঞ্জ আর অ্যান্টিক ডিজাইন বেশি চলছে।
পার্ল ও কুন্দনের নকশা করা গহনা
এবারের ঈদে পার্ল ও কুন্দনের গহনার চাহিদাও বেড়েছে। কুন্দন সেট, ঝুমকা, নেকলেসের প্রতি অনেকেই আগ্রহ দেখাচ্ছেন, বিশেষ করে ঐতিহ্যবাহী শাড়ি ও সালোয়ার-কামিজের সঙ্গে মানানসই হওয়ায়। পার্লের মাল্টি-লেয়ার নেকলেস ও ব্রেসলেটও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। যারা একটু ক্ল্যাসিক এবং রাজকীয় লুক চান তাদের জন্য কুন্দন ও পার্ল গহনা আদর্শ।
মিনিমালিস্ট ও স্টেটমেন্ট পিসের গহনা
যারা হালকা সাজ পছন্দ করেন তাদের জন্য মিনিমালিস্ট গহনা এবার দারুণ ট্রেন্ডি। স্টেটমেন্ট গহনাগুলো সাধারণত একনজরেই দৃষ্টি আকর্ষণ করে এবং এক্সক্লুসিভ লুক দেয়।
কাস্টমাইজড গহনা
অনেকেই নিজের পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে কাস্টমাইজড গহনার দিকে ঝুঁকছেন। কাপড়ের তৈরি গহনা এবার ট্রেন্ডের শীর্ষে রয়েছে বলা যায়। কাপড়, কড়ি ও মেটালের সংমিশ্রণে তৈরি বাহারি ডিজাইনের চুড়ি, কানের দুল, নেকলেস, আংটি বেশ জনপ্রিয়। এ ছাড়া কাস্টমাইজড রেজিন ও ক্লে দিয়ে তৈরি গহনাও বেশ সাড়া ফেলেছে, যেখানে স্থান পাচ্ছে বিভিন্ন মোটিফ। v

.

উৎস: Samakal

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের

ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।

বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে। 

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে  বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ