স্কুল ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের’ অভিযোগে আটক ৪
Published: 19th, March 2025 GMT
বান্দরবানে আলীকদম উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের’ অভিযোগে চারজনকে আটক করেছে পুলিশ।
বুধবার (১৯ মার্চ) ভুক্তভোগীর এক আত্মীয়ের দেওয়া অভিযোগের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয় বলে জানান আলীকদম থানার ওসি মির্জা জহির উদ্দিন।
এর আগে, গত ১৪ মার্চ ওই ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হন বলে জানা গেছে। আলীকদম নয়াপাড়া ইউনিয়নে ঘটনাটি ঘটে।
আরো পড়ুন:
বরগুনায় থানায় ঢুকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা, মহিলা দলের নেত্রী গ্রেপ্তার
তেঁতুলিয়ায় পাথর ভাঙার পয়েন্ট থেকে মর্টার শেল উদ্ধার
আটককৃতরা হলেন- জামাল উদ্দিনের ছেলে মো.
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ওই ছাত্রী মাতামুহুরি নদীতে গোসল শেষে বাড়ি ফিরছিল। এসময় মুখ চেপে ধরে তাকে তামাক ক্ষেতে নিয়ে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে অভিযুক্তরা। ঘটনার ভিডিও করে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে পারিবারিকভাবে অসচ্ছল ওই ছাত্রীকে মামলা না করতে চাপ দেওয়া হয়। পরে ভুক্তভোগীর এক আত্মীয় বুধবার দুপুরে থানায় অভিযোগ করেন।
আলীকদম থানার ওসি মির্জা জহির উদ্দিন বলেন, “অভিযোগের ভিত্তিতে চারজনকে আটক করা হয়েছে। মামলা প্রক্রিয়াধীন।”
ঢাকা/চাইমং/মাসুদ
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আটক অভ য গ
এছাড়াও পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২ পক্ষের সংঘর্ষ, আহত ২০
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ফরদাবাদ ইউনিয়নে দুই পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে চারজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রবিবার (১৫ জুন) সকালে ইউনিয়নের ফরদাবাদ গ্রামে দুই পক্ষ সংঘর্ষে জড়ায়। বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি মোরশেদুল আলম চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আহতরা হলেন- মো. সোহেল মিয়া (৩০), মো. সাদ্দাম হোসেন (৩৪), মো. শিশু মিয়া (৫৫), মো. শাহপরান (২৪), মো. ইমন (২৫), মো. সালাউদ্দিন, আব্দুল আল মামুনসহ (২৩) ২০ জন।
আরো পড়ুন:
বাগেরহাটে বিএনপির সম্মেলনে ২ পক্ষের সংঘর্ষ
মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ২৫
স্থানীয় সূত্র জানায়, ফরদাবাদ গ্রামের সালাউদ্দিন ও শিপন মিয়ার অনুসারীদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিরোধ চলছিল। ঈদের পর তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। বিরোধ মীমাংসায় আজ সকালে গ্রামে শালিস বৈঠকের আয়োজন করা হয়। বৈঠক চলাকালে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। একপর্যায়ে শুরু হয় হাতাহাতি, যা পরবর্তীতে সংঘর্ষে রূপ নেয়।
সংঘর্ষ চলাকালে উভয় পক্ষের অন্তত ১৫-২০ জন আহত হন। আহতদের মধ্যে ৯ জনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে এবং গুরুতর চারজনকে ঢাকা মেডিকেলে পাঠানো হয়।
বাঞ্ছারামপুর মডেল থানার ওসি মোরশেদুল আলম চৌধুরী বলেন, “ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে পুলিশ সদস্যরা। এখন পর্যন্ত কেউ লিখিত অভিযোগ দেননি। পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”
ঢাকা/মনিরুজ্জামান/মাসুদ