জুলাই অভ্যুত্থানে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সহায়তায় ২০ লাখ ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। 

বুধবার (১৯ মার্চ) গণঅভ্যুত্থানে সহিংসতায় মারাত্মকভাবে আক্রান্ত ৮ হাজার ব্যক্তিকে সহায়তা দিতে একটি প্রকল্প চালু করেছে ইইউ।

প্রকল্পটি বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) মাধ্যমে বাস্তবায়ন করবে ইইউ। এতে সহায়তা করবে বাংলাদেশ সরকার।

বুধবার ইউরোপীয় ইউনিয়নের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

‘দ্য পাথওয়েজ টু হিলিং: এ সারভাইভার সেন্ট্রেড অ্যাপ্রোচ টু অ্যাড্রেস ভায়োলেন্স অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ভায়োলেশনস’ প্রকল্পে ২ মিলিয়ন ইউরো বরাদ্দ দিয়েছে ইইউ।

ঢাকার ইইউ দূতাবাসের তথ্য অনুযায়ী, এই অনুদান প্রকল্পটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে পরিচালিত হচ্ছে। এটি ২০২৬ সালের আগস্টের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে।

জুলাই-আগস্টের সহিংসতায় আহতদের শারীরিক, মানসিক উন্নতি ও সুস্থতার জন্য এ প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাদের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা আনা ও সামাজিক সংহতি জোরদারে এ অর্থ খরচ করা হবে। বাংলাদেশ সরকার ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন যত দিন এ প্রয়োজনীয়তা অনুভব করবে, তত দিন এটা অব্যাহত থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

ঢাকা/হাসান/ইভা 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর প রকল প ইউর প

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপির প্রার্থীর তালিকায় নেই তারকারা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে কয়েকজন জনপ্রিয় তারকার মনোনয়ন পাওয়ার গুঞ্জন থাকলেও শেষ পর্যন্ত প্রার্থী তালিকায় তাদের নাম নেই।

সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন:

শাহরুখের অজানা এই সাত তথ্য জানেন?

মালয়েশিয়ায় পরীমণির দশ দিন

তবে আলোচনায় থাকা কোনো তারকা প্রার্থী চূড়ান্ত তালিকায় আসেননি। সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন (নীলফামারী–৪), মনির খান (ঝিনাইদহ–৩) ও রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা (সিরাজগঞ্জ–১) মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।

তাদের মধ্যে বেবী নাজনীন ও মনির খানের আসনে যথাক্রমে আবদুল গফুর সরকার ও মেহেদী হাসান মনোনয়ন পেয়েছেন। কনকচাঁপার আসনের প্রার্থী এখনো ঘোষণা হয়নি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ–১ আসন থেকেই বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন কনকচাঁপা। তখন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তিনি। এবারের নির্বাচনে আবারো লড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা যায়।

মনির খান ও কনকচাঁপা দুজনই বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাসাসের কেন্দ্রীয় নেতা। এছাড়া দলটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও চলচ্চিত্র অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বলের নামও আলোচনায় ছিল।

উজ্জ্বল বলেন, “দল যদি মনে করে আমার প্রার্থী হওয়া দরকার, আমি প্রস্তুত।”

বিএনপির এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আপাতত স্পষ্ট—বিনোদন অঙ্গনের জনপ্রিয় মুখগুলো এবারো দলীয় প্রার্থী তালিকার বাইরে থাকছেন।

ঢাকা/রাহাত/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ