Risingbd:
2025-06-16@02:49:18 GMT

আনন্দের কথায় ‘ঈদ আনন্দ’

Published: 27th, March 2025 GMT

আনন্দের কথায় ‘ঈদ আনন্দ’

ঈদ উপলক্ষে আসছে তারেক আনন্দের কথায় ঈদের গান 'ঈদ আনন্দ'। শাহরিয়ার রাফাতের সুর ও সংগীতে কন্ঠ দিয়েছেন শিল্পী বিশ্বাস, রাইসা খান, সবুজ আহমেদ ও রাফাত। সম্প্রতি পুবাইলের একটি শুটিং হাউসে গানটির দৃশ্যধারণ করা হয়। মডেল হয়েছেন প্রণমী ও জেরি আহমেদ। মিউজিক ভিডিও নির্মাণ করেছেন খান মাহী। 

গান প্রসংগে শিল্লীরা বলেন, “জমজমাট ঈদের গান। গানটি যারাই শুনবেন ঈদের আনন্দে ভেসে যাবেন। আমরা সবাই চেষ্টা করেছি ভালো গাওয়ার। আশা করছি ঈদের নতুন এ গানটি শ্রোতাদের ভালো লাগবে।”
সুরকার ও সংগীত পরিচালক শাহরিয়ার রাফাত বলেন, “আমি লিরিক পাওয়ার পর কয়েকদিন সময় নিই সুর করার জন্য। কারণ ঈদের নতুন গান তৈরির একটা চ্যালেঞ্জ ছিল। আশা করছি ভালো লাগবে গানটি।”

গীতিকার তারেক আনন্দ বলেন, “শিল্পী বিশ্বাসের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল থেকে গানটি প্রকাশ হবে। শিল্পী বিশ্বাস যখন আমাকে ঈদের গানের জন্য লিরিক চাইলেন, তখন তাকে বলেছিলাম কথা যদি আসে তাহলে দেবো, না এলে নাই। ঠিক সেই রাতেই গানের স্থায়ী হয়ে যায়। সত্যি বলতে কি ঈদ নিয়ে এত জনপ্রিয় গান আছে সেখানে নতুন গান লেখা কঠিন, খুব কঠিন। গান সংশ্লিষ্ট সবাই কথা পছন্দ করেছেন। রাফাত সুন্দর সুর করেছেন, বাকিটা শ্রোতাদের ভালো লাগার ওপর নির্ভর করছে।”

আরো পড়ুন:

চার বছর পর একসঙ্গে আফজাল ও মৌ

শাকিবের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো, এটা নষ্ট হতে দেবেন না: মারুফ

ঢাকা/রাহাত/লিপি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আনন দ

এছাড়াও পড়ুন:

চুম্বন দৃশ্যের অভিজ্ঞতা ভয়ংকর ছিল: মধু

বলিউড অভিনেত্রী মধু শাহ। নব্বই দশকের জনপ্রিয় এই অভিনেত্রী মধু নামেই পরিচিত। মনি রত্নম নির্মিত ‘রোজা’ সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়ান। নব্বই দশকে একটি সিনেমায় চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় করেন মধু, যা ভীষণ তিক্ত অভিজ্ঞতা ছিল বলে জানিয়েছেন তিনি।

কয়েক দিন আগে নিউজ১৮-কে সাক্ষাৎকার দেন মধু। এ আলাপচারিতা তিনি বলেন, “আজকাল সিনেমায় যে ধরনের চুম্বন দৃশ্য দেখা যায় এটি তেমন ছিল না। এটি ঠোঁটে খোঁচা দেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা ছিল। সত্যি এটি আমার খারাপ লেগেছিল।”

চুম্বন দৃশ্যের অভিজ্ঞতা ভয়ংকর ছিল। তা জানিয়ে মধু বলেন, “শুটিং শুরু করার আগে আমাকে চুমু খেতে বলা হয়। কিন্তু তার আগে এ বিষয়ে আমাকে জানানো হয়নি। এ নিয়ে যখন প্রশ্ন করি, তখন তারা আমাকে পাশে নিয়ে গিয়ে কথা বলে। তারা আমাকে ব্যাখ্যা করে, এই দৃশ্যটি কেন গুরুত্বপূর্ণ এবং সেই কারণেই আমি চুম্বন দৃশ্যে অভিনয় করি। কিন্তু এটা ছিল আমার করা সবচেয়ে ভয়ংকর কাজ।”

চুম্বন দৃশ্যে যখন অভিনয় করেন, তখন মধুর বয়স ছিল ২২ বছর। তা স্মরণ করে এই অভিনেত্রী বলেন, “সিনেমায় চুম্বন দৃশ্যটির কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। সিনেমায় দৃশ্যটি অন্তর্ভুক্ত না করার জন্য পরিচালকের সঙ্গে কোনো কথাও হয়নি। আমি এটি এড়িয়ে গিয়েছিলাম। কেবল বয়সের দিক দিয়ে নয়, আমি সবদিক থেকেই তখন খুব ছোট ছিলাম। এখনকার ২২-২৪ বছর বয়সি ছেলে-মেয়েরা ভীষণ চালাক। কিন্তু ২২ বছর বয়সে আমি খুব বোকা ছিলাম।”

১৯৯৬ সালে দীপা মেহতা নির্মাণ করেন ‘ফায়ার’ সিনেমা। এতে শাবানা আজমি, নন্দিতা দাস সমকামী চরিত্রে অভিনয় করেন। এ সিনেমা পর্দার ঘনিষ্ঠতা সম্পর্কে মধুর ধারণা বদলে দিতে শুরু করে। এ তথ্য উল্লেখ করে মধু বলেন, “আমি বলছি না, পর্দায় চুম্বন করা খারাপ। ‘ফায়ার’ সিনেমায় যখন শাবানাজির মতো অভিনেত্রীর অভিনয় দেখি, তখন আমার মনে হয়েছিল সত্যি তারা তাদের প্রতিবন্ধকতা ভেঙে ফেলেছেন, যা আমি তখন করতে পারিনি। আমি সেই সব শিল্পীদের প্রশংসা করি, যারা মাথা ন্যাড়া করতে পারেন বা সিনেমায় সমকামীর ভূমিকায় অভিনয় করতে পারেন।”

১৯৯১ সালে তামিল ভাষার সিনেমার মাধ্যমে রুপালি জগতে পা রাখেন মধু। একই বছর ‘ফুল আউর কাঁটা’ সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন এই অভিনেত্রী। হিন্দি সিনেমায় পা রেখেই নজর কাড়েন। ৫৬ বছরের মধু অভিনয়ে এখন খুব একটা সরব নন। তবে প্রতি বছরে দুই একটা সিনেমায় দেখা যায় তাকে। 

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ