Samakal:
2025-07-31@06:27:11 GMT

শ্রমজীবী নারীর ঈদ

Published: 29th, March 2025 GMT

শ্রমজীবী নারীর ঈদ

ঈদ মানে আনন্দ উদযাপন। বন্ধু-বান্ধব ও স্বজনদের সঙ্গে সেই আনন্দ ভাগ করে নেওয়া। নতুন কাপড়, মুখরোচক খাবারের আয়োজন। তবে সবার জীবনের গল্পটা একই রকম নয়। এ সমাজে যেখানে আমরা সীমাহীন বৈভব দেখতে পাই, তেমনি অনেকে জীবনকে যাপন করতে পারেন না। প্রতিনিয়ত টিকে থাকার সংগ্রাম করে যান। সেই শ্রমজীবী মানুষের মুখে ঈদের সময়েও নেই হাসি, আছে শুধু হতাশা আর ভবিষ্যতের চিন্তা। শ্রমজীবী নারীর ক্ষেত্রে বিষয়টি আরও কঠিন। তাদের মাথায় থাকে কীভাবে দিন পার করবেন। ঈদের সময় কীভাবে পরিবারের সবার মুখে হাসি ফোটাবেন– সেই গুরুদায়িত্বও থাকে তাদের কাঁধে। কয়েকজন কর্মজীবী নারীর কথা তুলে ধরা হলো–
পেশায় গৃহকর্মী সালমা আক্তার বলেন, ‘বাসাবাড়িতে তো কাম করি খুব ডর নিয়া। তিন কুল পড়ে তারপর সব বাসায় কামে ঢুকি। বাসার আপাগুলি ভালো হইলেও, কিছু কিছু পুরুষ মানুষের জ্বালায় বাসার কাম ছাড়তেও হয়। তবুও পেটের দায়ে কাম করতে হয়। ঘরে মায়ের শরীর খারাপ, আমি ছাড়া আর কেউ নাই। আমি পড়ালেহাও করি নাই। গ্রামে ব্র্যাক স্কুলে কয়েকদিন গেছিলাম। তারপর বাপ মরার পর মায় ঢাকায় নিয়া আসে। মায়ের শরীরও খারাপ এই বাসাবাড়িতে কাজ কইরা। আমাদের তো কোনো সংগঠনও নাই। একলগে অনেক লোক নাই, নিয়ম নাই কোনো কিছুর। বেতন দেয় যত, কাম করায়ে নেয় তার তিনগুণ। কয়েক বাসায় লিফট থাকে আবার কয়েক বাসায় সিঁড়ি ভাইঙ্গা ওঠার পর জান না চললেও কামে লাগতে হয়। খুব কান্দন আসে মাঝে মাঝে। কারণ কিছু বাসায় কুত্তার মতন আচরণ করে। আমরাও যে একটা মানুষ বুঝবার চায় না। আবার অনেক বাসার আপা, সাহেবরা ভালো– কিছুটা হইলেও বুঝে। ঈদের দিনেও বাসাবাড়ির কাজে মাফ নাই। সেইদিন কিছু বকশিশ দেয়। আবার ভালো খাবার দিবে। আশা আছে, মায়ের একটা কাপড় কিনমু।’
প্রায় প্রতি ঈদের সময় তৈরি পোশাক খাতের শ্রমিকদের বেতন-বোনাসের দাবিতে আন্দোলনে নামতে দেখা যায়। বকেয়া বেতন-বোনাস ও অন্যান্য পাওনার দাবিতে শনিবার (২৯ মার্চ) ষষ্ঠ দিনের মতো শ্রম ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন টিএনজেড গ্রুপের অ্যাপারেল প্লাস ইকো, টি অ্যান্ড জেড অ্যাপারেলস ও অ্যাপারেল আর্ট কারখানার শ্রমিকরা। পাশাপাশি স্টাইল ক্রাফট ও ইয়াং ওয়ান্স কারখানার শ্রমিকরাও ক্ষতিপূরণের দাবিতে অবস্থান করেন। শ্রমিকরা জানান, পাওনা বেতন-বোনাস না পেলে তারা ঈদের দিনও ভুখা থেকে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন। আন্দোলনরত শ্রমিকদের একজন ফাতেমা বলেন, ‘আমরা কী অপরাধ করসি; আমাদের পুলিশ গুতায় ক্যান? বাথরুমটা পর্যন্ত বন্ধ করে রাখসে। আমাদের কি পরিজন নাই; আমাদের ঈদ নাই? আমার বাচ্চাটা একটা জামা চাইসে; তারে কী জবাব দিমু?’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তো খয়রাত চাইতেসি না। আমরা আমাদের পাওনা চাইতেসি।’
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের তিন রাস্তার মোড়ে টিসিবির লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন সুরাইয়া। তিনি জানান, একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। গত মাসে কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। তাঁর স্বামী আমিনবাজারে অন্য একটি কারখানায় কাজ নিয়েছেন। সুরাইয়া কাজ খুঁজছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের তিন মাসের বেতন বাকি রাইখ্যা কারখানা বন্ধ কইরা দিসে। এবার ঈদে দেশের বাড়িত যামু না। বাচ্চাডারেও একটা নতুন কাপড় দিতে পারুম না। এইটাই কষ্ট।’
আমেনা বেগমের বাড়ি লালমনিরহাটে। রংপুরে চাতাল শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। তিনি বলেন, ‘ঈদ আসলে মাথায় অনেক চিন্তা আসে। নতুন শাড়ি কবে থেইকা কিনি না, মনেও নাই। ছেলেমেয়ে, নাতি-নাতনিদের কিছু তো দেওন লাগবে। এই দিনটাত একটু ভালো-মন্দ খামু ছেলেপুলে লইয়া। তার জন্যে তো টাকার দরকার। এ জন্যই কষ্ট কইরা কাজ করতাছি।’ 
রোজিনা রাজধানীর বনশ্রী এলাকায় ইটভাঙার কাজ করেন; আবার রাস্তার ধারে খুচরা সবজিও বিক্রি করেন। তিনি বলেন, ‘আমার দুইডা পোলা। একটা ৪ বছরের, আরেকটা ৯ বছরের। জামাই গ্যাছে গা থুইয়া ছুডু পোলা হওনের পর। টেকা চাইতো, দিতাম না– হের লাইগ্যা। কেলাস ফাইভ তুরি পড়ছি আমি। আর পড়বার পারি নাই টেহার লাইগ্যা। কিন্তু ছুডুবেল্লাত্তেই পড়তে ভালা লাগত আমার। হেই ভালা লাগা পোলা দুইডারে দিয়া পূরণ করমু আমি। এহন শইল্লে শক্তি আছে, তাই ইট ভাঙি, রাইতে রুডি বানায়ে বেচি, এই কামগুলান না থাকলে শাক-পাতা বেচি। পোলাগুলিরে পড়ামু– এডা ভাবলে আর কষ্ট লাগে না শইল্লে। আমারে এক আপা মেডিকেলের লাই টেকা দিছিলো, ওডা দিয়া বড় পোলাডারে ইসকুলের জামা বানায়ে দিছি। ঈদে ভালা-মন্দ কিছু খামু। পোলা দুইডারে কিছু কিন্যা দিমু। চেরেস্টা করি, বেশি টেকা কামানোর। কিন্তু বেডা মানুষরা আমগোর বেডিগোর আগোইতে দিবার চায় না। পিছে রাখবার চায়। হের লাইগা বেশি টেকা আয় করবার পাবি না কুনুখানেই। এইডাই কষ্ট আমার। হেও গতর খাটায়া, ঘাম ফালায়া রুজগার করে, আমিও করি– তাইলে আমগোরে কম দিবো কেন?হেয় মানুষ, আমি মানুষ না?’
ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার রাঙামাটিয়া গ্রামে হলুদ শ্রমিক পাঁচ সন্তানের জননী সুন্দরী বেগম। অভাবের সংসারে বেড়ে ওঠা সুন্দরীর কম বয়সেই বিয়ে হয় পাশের গ্রামের দিনমজুর আব্বাসউদ্দীনের সঙ্গে। স্বামী এখন অসুস্থ। সন্তানদের ভরণপোষণের ভার এখন সুন্দরীর কাঁধে। তিনি জানান, ‘সারাদিন হলুদ উডায়া আড়াইশ টাকা পাই। ব্যাডারা পায় ৬০০ টাকা।’ শ্রমের হাটে মজুরির এই বৈষম্য শুধু সুন্দরী বেগমের নয়, তাঁর সঙ্গে কাজ করা হাজারো নারী শ্রমিকের।
নারী-পুরুষের মজুরি বৈষম্য নিয়ে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান ও নারীপক্ষের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শিরীন হক বলেন, ‘একটি সমাজে যখন নারী-পুরুষের মজুরি বৈষম্য বিদ্যমান, তাকে একটি অসুস্থ সমাজব্যবস্থা বলা যায়। একটি সমাজে নারী-পুরুষের যে বৈষম্য, তার মূলে রয়েছে অশিক্ষা ও নেতিবাচক সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের সমাজে একজন পুরুষের আয়কে মুখ্য বলে ধরা হয়, নারীর আয় সবসময়ই সেখানে গৌণ বিবেচিত হয়। এ জন্য নারীর মজুরির ক্ষেত্রে আমরা বৈষম্য দেখতে পাই।’
এ প্রসঙ্গে শিক্ষাবিদ ও অর্থনীতিবিদ আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘মজুরি বৈষম্য হলো, ওই নারী শ্রমিকদের সামগ্রিক যে বৈষম্য– সামাজিক, মতাদর্শিক, কাঠামোগত তারই বহিঃপ্রকাশ। এটিই প্রধান দিক নয়– সামাজিকভাবে মেয়েদের কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ, নিরাপত্তাহীনতা এত বেশি থাকে যে তাদের একটা নাজুক অবস্থায় থাকতে হয়। নারীর প্রতি পুরুষের যে দৃষ্টিভঙ্গি, তাতে যে পুরুষতান্ত্রিকতা আছে– এসব মিলেই চাপটা তৈরি হয়।’ 
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: শ রমজ ব ক জ কর আম দ র স ন দর অবস থ

এছাড়াও পড়ুন:

এই অদম্য মেয়েদের আমরা হারিয়ে যেতে দিতে পারি না

অবহেলিত মেয়েরা কঠিন একটি কাজ সম্পন্ন করেছেন। অনেকের কাছে এখনো অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে। অসাধ্য এক অর্জনকে বাস্তবের জমিনে নামিয়ে এনেছেন আমাদের বাঘিনীরা। সাফ পর্যায় জয় করে নারীদের ফুটবলকে এশীয় পর্যায়ে নিয়ে গেলেন। বিশ্বকাপও খেলে ফিরতে পারেন এই অদম্য বাঘিনীরা।

এখন বলাই যায়, নারী ফুটবলের বিশ্ব পর্যায়ে কড়া নাড়ছেন আমাদের মেয়েরা। ফুটবলকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন তাঁরা। শুধু ফুটবলই নয়, আমাদের নারী জাগরণের নতুন দিশা হতে পারে মেয়েদের এই সাফল্য। এই মেয়েরা সারা দেশের মেয়েদের জন্য উদাহরণ। নারী অধিকার, নারী ক্ষমতায়নের নতুন দিনের আলোকবর্তিকা আমাদের নারী ফুটবল দল।

ফুটবলে মেয়েদের এই সাফল্যের পেছনে আছে দীর্ঘদিনের লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস। সফলতা খুব সহজে আসেনি। নানা প্রতিবন্ধকতা পার করে কঠিন এক সংগ্রামের ফসল মেয়েদের আজকের এই অর্জন। ঠাকুরগাঁওয়ের প্রত্যন্ত পল্লি থেকে কোহাটি কিষ্ক, কলসিন্দুরের মারিয়া মান্দা, শামসুন্নাহার, তহুরা খাতুন, সানজিদা আক্তার বা রাঙামাটির দুর্গম গ্রাম মগছড়ি থেকে ঋতুপর্ণা চাকমাদের আজকের এই পর্যায়ে আসার ইতিহাসটা আমরা কমবেশি সবাই জানি।

এই পথচলায় সামাজিক বিধিনিষেধ ছিল। ছিল আর্থিক টানাপোড়েন, অনিশ্চয়তা। জীবনের এমন কোনো সংকট নেই, যা তাঁদের সামনে আসেনি। কিন্তু হিমালয়সম সেই বাধাকে সাহসিকতার সঙ্গে পেছনে ঠেলে আজকে তাঁরা এশীয় পর্যায়ে নিজেদের উন্নীত করেছেন।

তাঁদের অর্জনের তুলনায় রাষ্ট্র দিতে পেরেছে খুবই কম। বলতে গেলে, তাঁরা পেটেভাতে দেশের জন্য খেলে দিচ্ছেন। যেন খেলার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি চলছে কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচির আদলে। যৎসামান্য যে বেতন দেওয়া হয়, সেটাও অনিয়মিত। যেকোনো সাফল্যের পর যখন মেয়েদের কাছে শুনতে চাওয়া হয়, ‘আপনারা কী চান?’ উত্তরে মেয়েরা জানান, ‘নিয়মিত বেতনটা চাই। আর বেতনটা বাড়ালে আরও ভালো হয়।’ ২০২৫ সালে এসে এটা মেনে নেওয়া কঠিন।

দেশে মেয়েদের নিয়মিত লিগ হয় না। অন্য কোনো টুর্নামেন্টও হয় না নিয়মিত। নিয়মিত খেলার জন্য আমাদের মেয়েদের ভুটান লিগে খেলতে যেতে হয়। কেবল আবাসিক ক্যাম্পের প্রশিক্ষণ ও কিছু প্রস্তুতিমূলক ম্যাচ খেলেই মেয়েদের আন্তর্জাতিক পর্যায়ের প্রতিযোগিতামূলক খেলায় নামতে হয়। সেই সব খেলায় তাঁরা নিয়মিত লিগ খেলা দলগুলোকে বলে-কয়ে হারাচ্ছে।

আমাদের খেলাধুলাকে রাজধানীকেন্দ্রিক না রেখে প্রান্তিক পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। শুধু নারী ফুটবল নয়, সব ধরনের খেলাধুলার আয়োজন করতে হবে তৃণমূল থেকে। তবেই নতুন নতুন প্রতিভাবান খেলোয়াড় বেরিয়ে আসবে। ঢাকাকেন্দ্রিক খেলার কুফল কী হতে পারে, তার বড় উদাহরণ আমাদের ছেলেদের ফুটবল। সারা দেশে নিয়মিত প্রতিযোগিতামূলক লিগ না হওয়ার কারণে নতুন নতুন ফুটবলার বেরিয়ে আসছেন না।

কী পরিমাণ প্রতিভার অধিকারী হলে ন্যূনতম সুবিধা না পেয়েও এ পর্যায়ে সাফল্য অর্জন করা যায়, তা এককথায় অবিশ্বাস্য। ভারত ও নেপালে নিয়মিত মেয়েদের খেলা হয়, লিগ হয়। আর আমরা তাদের এখন নিয়মিতই হারাই। এখন সাফের বাইরের দলগুলোকেও আমরা হারাতে শুরু করেছি।

এই মেয়েদের প্রচেষ্টা ও সাহস নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। প্রচণ্ড রকম ইতিবাচক মানসিকতা নিয়ে তাঁরা খেলতে নামেন। ভয়হীন ফুটবল খেলেন। সব থেকে বড় কথা, খেলার যেকোনো ধরনের ট্যাকটিকসের সঙ্গেই তাঁরা দ্রুত মানিয়ে নিতে পারেন। আগে আমাদের মেয়েরা কিছুটা রক্ষণাত্মক ফুটবল খেলতেন। রক্ষণ সামলে প্রতি-আক্রমণে যেতেন। এবার এশিয়ান কাপের বাছাইয়ে মেয়েরা পুরো খেলার ধরন বদলে ফেলেছেন।

আমাদের মেয়েরা এবার হাই প্রেসিং ফুটবল খেলেছেন। এই দল আগের থেকে দ্রুতগতিসম্পন্ন ফুটবল খেলে। বল পায়ে রাখতে পারে। তাদের বল ডিস্ট্রিবিউশন আগের থেকে অনেক উন্নত হয়েছে। পাসিংও ভালো। পজিশন সেন্স চমৎকার। বিশেষ করে বল হারালে দ্রুত নিজেরা অবস্থান নিতে পারে।

এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে পুরো টুর্নামেন্টজুড়ে হাই লাইন ডিফেন্স করে গেছে দুর্দান্তভাবে। আর বাহরাইনের সঙ্গে শামসুন্নাহার জুনিয়র যেভাবে গতি সঞ্চার করে ডিফেন্স থেকে বেরিয়ে ওয়ান টু ওয়ানে গোলরক্ষককে পরাজিত করলেন ঠান্ডা মাথায়, তা আমাদের পুরুষ দলের স্ট্রাইকার বা উইঙ্গাররাও করতে পারেন না। নিয়মিত খেলার মধ্যে না থাকা একটি দলের কাছে এর বেশি আশা করা উচিত নয়। কিন্তু তাঁরা আমাদের সেই আশাকে ছাড়িয়ে গেছেন। তাঁরা পরিস্থিতি বুঝে মাঠে খেলাটা তৈরি করতে পারেন।

মেয়েদের এই লড়াইকে ধরে রাখতে হবে। তাঁদের প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। সিরাত জাহান স্বপ্না বা আঁখি খাতুনের মতো খেলোয়াড়দের আর্থিক অনিশ্চয়তার কারণে ফুটবল থেকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। মেয়েদের প্রতিযোগিতামূলক লিগ নিয়মিত আয়োজন করতে হবে। এর পাশাপাশি জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে লিগের আয়োজন করতে হবে।

‘সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা গেলে এই মেয়েরা আমাদের ফুটবল নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবেন।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ