শিল্পকলা একাডেমিতে প্রথমবারের মতো ঈদ আয়োজন
Published: 30th, March 2025 GMT
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঈদের বিশেষ আয়োজন ‘চাঁদরাতের আনন্দ অনুষ্ঠান’। রোববার সন্ধ্যা ৭টায় সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রথমবারের মতো এ আয়োজন শুরু হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সংস্কৃতি সচিব মো.
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি সচিব ও দায়িত্বপ্রাপ্ত মহাপরিচালক মোহাম্মদ ওয়ারেছ হোসেন।
কণ্ঠশিল্পী নাজমুন মুনিরা ন্যান্সি, ব্যান্ডদল বেঙ্গল সিম্ফনি, এবং কাওয়ালী ও মাইজভাণ্ডারী পরিবেশনায় থাকছে আহমেদ নূর আমেরী। সঙ্গীত পরিবেশনার পাশাপাশি থাকবে মেহেদী কর্নার।
এছাড়া পরিবেশনার শুরুতেই কাওয়ালি ও মাইজভাণ্ডারী গান পরিবেশন করেন আহমেদ নূর আমেরী ও তার সহশিল্পীরা। এরপর কণ্ঠশিল্পী ন্যান্সি একক পরিবেশনা উপস্থাপন করেন। সবশেষে সমবেত সঙ্গীত পরিবেশনায় ছিল ‘দেখা না দিলে বন্ধু কথা কইয়ো না’ খ্যাত ব্যান্ডদল বেঙ্গল সিম্ফনি।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: শ ল পকল এক ড ম শ ল পকল এক ড ম অন ষ ঠ
এছাড়াও পড়ুন:
ভারত–পাকিস্তান লড়াই: একসময় আগুন জ্বলত, এখন শুধু ধোঁয়া
ভারত-পাকিস্তানের ক্রিকেটীয় সম্পর্ক সব সময়ই দুই দেশের রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক কৌশল অনুযায়ী এগিয়েছে।
অতীতেও দ্বিপক্ষীয় সিরিজে লম্বা বিরতি দেখা গেছে। ১৯৫৪ থেকে ১৯৭৮—টানা ২৪ বছর পাকিস্তান সফরে যায়নি ভারত। আবার ১৯৬০ সালের পর পাকিস্তানও প্রথমবারের মতো ভারতে খেলতে যায় ১৯৭৯ সালে।
এরপর ১৯৮২ থেকে ১৯৮৭ সাল পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান নিয়মিত মুখোমুখি হয়েছে। এই সময়ে ভারত তিনবার পাকিস্তান সফরে গিয়ে খেলে ১২ টেস্ট, পাকিস্তানও ভারতে গিয়ে খেলে ৮ টেস্ট।
দীর্ঘ বিরতির পর ১৯৯৯ সালে পাকিস্তান তিন টেস্ট খেলতে ভারতে যায়। এর মধ্যে একটি ছিল কলকাতার ইডেন গার্ডেনে প্রথম এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ভারত ফিরতি টেস্ট সিরিজ খেলতে পাকিস্তানে যায় ২০০৪ সালে, যা ছিল ১৯৮৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে শচীন টেন্ডুলকারের অভিষেকের পর প্রথমবার।
২০০৪ সালের পাকিস্তান সফরে কড়া নিরাপত্তায় ব্যাটিংয়ে নামেন শচীন টেন্ডুলকার