ঈদের রাতে আতশবাজি ফোটানো নিয়ে সংঘর্ষে যুবক নিহত
Published: 1st, April 2025 GMT
ঈদের রাতে আতশবাজি ফাটানোকে কেন্দ্র করে দুপক্ষের সংঘর্ষে এক যুবক নিহত হয়েছেন। সোমবার (৩১ মার্চ) রাত ৮টার দিকে যশোর সদর উপজেলার নওয়াপাড়া ইউনিয়নের পাগলাদাহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত অনিক হাসান (২২) পাগলাদাহ গ্রামের হৃদয় হোসেনের ছেলে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো চারজন। এর মধ্যে, গুরুতর আহতাবস্থায় একজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহতরা হলেন- একই এলাকার বহর আলীর ছেলে আরিফ হোসেন (১৭), লুৎফর মোল্লা ছেলে রিপন হোসেন (৪০), তার ছেলে আপন (১৭) ও সাইদ হোসেনের ছেলে শামীম হোসেন (১৭)।
যশোর কোতয়ালী মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল হাসনাত বলেন, ‘‘সোমবার সন্ধ্যায় পাগলাদহ এলাকায় শিশুরা আতশবাজি ফোটাচ্ছিল। এসময় এক শিশুর শরীরে বাজি পড়াকে কেন্দ্র করে বিবাদে জড়ায় দুই পক্ষ। একপর্যায়ে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও মারামারি হয়। এতে পাঁচজন আহত হন। দ্রুত তাদের উদ্ধার করে যশোর সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অনিক হাসান মারা যান। আহতদের মধ্যে একজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’’
ঢাকা/প্রিয়ব্রত/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
চায়ের বিল নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা, ছাত্রদল নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে চায়ের বিল দেওয়া নিয়ে বাগ্বিতণ্ডার জেরে ছাত্রদলের এক নেতাকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় পুলিশ সন্দেহভাজন একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছে।
নিহত হুমায়ুন কবীর (২২) সহনাটী ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। তাঁর বাড়ি ইউনিয়নের সোনাকান্দি গ্রামে।
গৌরীপুর থানার ওসি মো. দিদারুল ইসলাম বলেন, আজ সন্ধ্যায় সোনাকান্দি গ্রামের একটি দোকানে চায়ের বিল দেওয়া নিয়ে বন্ধুদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে হুমায়ুনকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তাঁর বুকে দু-তিনটি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন আছে। আহত অবস্থায় তাঁকে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওসি বলেন, ঘটনার সময় কতজন উপস্থিত ছিলেন, কে ছুরিকাঘাত করেছেন, সে বিষয়ে এখনই সুনির্দিষ্টভাবে বলা যাচ্ছে না। তাঁরা সন্দেহভাজন একজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হেফাজতে নিয়েছেন।