ব্রিজের নিচে বালুর মধ্যে পড়ে ছিল যুবকের লাশ
Published: 5th, April 2025 GMT
গাজীপুরের কালীগঞ্জে অজ্ঞাত পরিচয়ের এক যুবকের (৩০) মরদেহ উদ্ধার করেছে রেলওয়ে পুলিশ। শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কালীগঞ্জ পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড দেওপাড়া এলাকার ঘোড়াশাল রেল ব্রিজের নিচ থেকে ওই মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকালে স্থানীয়রা ঘোড়াশাল রেল ব্রিজের নিচে বালুর মধ্যে এক যুবকের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশকে খবর দিলে নরসিংদীর রেলওয়ে পুলিশ এসে সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। এরপর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নরসিংদী সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
নিহতের পরনে ছিল ফিরোজা রঙের ফুল হাতা টি-শার্ট ও গাঢ় নীল রঙের ট্রাউজার। পোশাকগুলো ছিল ধুলো মাখা ও কিছু অংশ ছেঁড়া।
নরসিংদী রেলওয়ে ফাঁড়ির ইনচার্জ উপপরিদর্শক (এসআই) জহিরুল ইসলাম বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, ঢাকা থেকে আসা কোনো ট্রেন থেকে পড়ে তার মৃত্যু হয়েছে। নিহতের ডান পা ভেঙে গেছে। এছাড়া মাথা ও বুকে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তার পরিচয় শনাক্তের চেষ্টা চলছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ল শ উদ ধ র মরদ হ
এছাড়াও পড়ুন:
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা বিভিন্ন দলের
ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বিভিন্ন দল। অবিলম্বে এই হামলা ও গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবি জানিয়ে এ বিষয়ে দুনিয়ার শান্তিকামী দেশ ও বিশ্ববাসীকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছে তারা। গতকাল রোববার পৃথক বিবৃতিতে এসব দলের নেতারা এই দাবি জানান। তারা ইসরায়েলকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী রাষ্ট্র ঘোষণা এবং মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ-ইহুদিবাদী ষড়যন্ত্র প্রতিরোধ ও ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়াতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুল হাসান মানিক ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নুর আহমদ বকুল এক বিবৃতিতে বলেন, বর্তমান সময়ের সাম্রাজ্যবাদী শক্তি ও তার নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংকট সৃষ্টি করে রেখেছে। একতরফা যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়ে ইরানের রাজনৈতিক সামরিক অগ্রযাত্রাকে রুখতে চেষ্টা করছে। যুদ্ধবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েলকে এখনই থামতে হবে। অন্যায়ভাবে ইরানের শিশু-নারী ও সাধারণ নাগরিকদের ওপর বোমা ও মিসাইল হামলা বন্ধ করতে হবে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক পৃথক বিবৃতিতে বলেন, ইরানের পরমাণু স্থাপনাসহ গুরুত্বপূর্ণ সামরিক অঞ্চল লক্ষ্য করে ইসরায়েলের বেপরোয়া ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা রাষ্ট্রীয় ভয়ানক সন্ত্রাসী তৎপরতা। পরিকল্পিত এই হামলা আন্তর্জাতিক সব ধরনের বিধিবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখানোর শামিল। জাতিসংঘকেও এরা পুরোপুরি ঠুঁটো জগন্নাথে পরিণত করেছে।