তামিমের জায়গায় মোহামেডানের নেতৃত্বে হৃদয়
Published: 5th, April 2025 GMT
হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসেছেন তামিম ইকবাল। ঠিক কবে মাঠে ফিরবেন, তা এখনো অনিশ্চিত। তবে এ মৌসুমে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) আর মাঠে নামা হচ্ছে না তার। ঈদের বিরতির পর আগামীকাল মাঠে গড়াচ্ছে ডিপিএলের খেলা। তামিমের অনুপস্থিতিতে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব নেতৃত্ব তুলে দিয়েছে তরুণ ব্যাটার তাওহিদ হৃদয়ের হাতে।
তামিমের জায়গায় এমন তারকাবহুল একটি দলের দায়িত্ব পাওয়া সহজ নয়। তবে সেই চ্যালেঞ্জকে চাপ নয়, বরং উপভোগ্য করে তুলতে চান হৃদয়। শনিবার মিরপুরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, ‘চ্যালেঞ্জ তো সব জায়গাতেই আছে। আমি চেষ্টা করব দায়িত্বটা উপভোগ করতে, আর যতটা সম্ভব দলের জন্য অবদান রাখতে।’
দলে অনেক জাতীয় দলের ক্রিকেটার থাকায় সামনে জিম্বাবুয়ে সিরিজে মোহামেডান কিছু খেলোয়াড় হারাবে। তবে এটাকে দলের তরুণদের জন্য বড় সুযোগ হিসেবেই দেখছেন নতুন অধিনায়ক, ‘এই ব্যাপারটা আমাদের নিয়ন্ত্রণে নেই। তবে আমাদের যে সুযোগ আছে, সেটার সেরা ব্যবহার করাটাই মূল লক্ষ্য। শুরু থেকেই আমাদের দল বড় বাজেটের। এখনো দলে ভালো ব্যাকআপ খেলোয়াড় আছে। তাদের জন্য এটা দারুণ সুযোগ। ওরাও তো ক্রিকেটার, তাদেরও নিজেকে প্রমাণ করার দরকার।’
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ত ম ম ইকব ল
এছাড়াও পড়ুন:
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বৃহস্পতিবার ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন। কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় সাধারণ মানুষের মৃত্যুতে গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেছেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এ তথ্য জানিয়েছে রাজনাথ সিংয়ের কার্যালয়। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের
এক্স পোস্টে বলা হয়েছে, ‘মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র সরকার ভারতের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে এবং ভারতের আত্মরক্ষার অধিকার সমর্থন করে। সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের লড়াইয়ে মার্কিন সরকারের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।’
আলাপকালে হেগসেথকে রাজনাথ সিং বলেন, পাকিস্তান একটি ‘দুর্বৃত্ত’ রাষ্ট্র হিসেবে সামনে এসেছে। তারা বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদকে উসকে দিচ্ছে এবং অঞ্চলকে ‘অস্থিতিশীল’ করছে। সন্ত্রাসবাদ এড়িয়ে যেতে পারে না বিশ্ব।
২২ এপ্রিল কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন নিহত হন। এ ঘটনার পেছনে পাকিস্তানের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে অভিযোগ নয়াদিল্লির। সন্দেহভাজন হামলাকারীদের মধ্যে দুজন পাকিস্তানি বলেও দাবি করেছে তারা। তবে পাকিস্তান এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। এরপর থেকে দুই দেশ পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নিয়েছে।