বন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় ম্যাগাজিনসহ বিদেশী পিস্তল উদ্ধার
Published: 8th, April 2025 GMT
বন্দরে পরিত্যক্ত অবস্থায় ম্যাগাজিনসহ ১টি বিদেশী পিস্তল উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১২টার দিকে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন ২৪ নং ওয়ার্ডের দেউলী বটতলা পাঁকা রাস্তার উপর থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় ওই অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় বন্দর থানার উপ পরিদর্শক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে বন্দর থানায় জিডি এন্ট্রি করেন।
বন্দর থানার উপ পরিদর্শক মো.
এ খবরে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ গেলে অস্ত্রধারীরা ম্যাগাজিনসহ একটি বিদেশি পিস্তল রাস্তায় ফেলে রেখে কৌশলে পালিয়ে যায়। পরে অস্ত্রটি রাস্তা থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
বন্দও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তরিকুল ইসলাম এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
মাগুরায় শিশু ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য ৩ চিকিৎসকের
মাগুরায় আট বছরের শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় চতুর্থ দিনের মতো সাক্ষ্য গ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। গতকাল বুধবার জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসানের আদালতে সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
এ দিন শিশুকে চিকিৎসা প্রদানকারী তিন চিকিৎসক সাক্ষ্য দেন। তারা হলেন– মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতালের ডা. সোহাস হালদার, নাকিবা সুলতানা এবং ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ডা. ইসরাত জাহান। তারা সবাই শিশুটিকে ধর্ষণ করা হয়েছিল মর্মে সাক্ষ্য প্রদান করেন।
এর আগে সকালে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে মামলার ৪ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। বাদীপক্ষের আইনজীবী ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি মনিরুল ইসলাম মুকুল জানান, বিগত চার কার্যদিবস একটানা সাক্ষ্য গ্রহণ চলেছে। এ নিয়ে মোট ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। মামলায় মোট ৩৭ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হবে। আগামী রোববার মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাদে অন্য সব সাক্ষী সাক্ষ্য দেবেন। বুধবার আসামিপক্ষের আইনজীবী স্বাধীনভাবে সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন। তিনি আদালতে আসামিরা নির্দোষ বলে যুক্তি উপস্থাপন করেন। আসামিরাও নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছেন।
বেড়াতে এসে ৬ মার্চ রাতে মাগুরা সদরের নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের শ্বশুর হিটু শেখের দ্বারা ধর্ষণের শিকার হয় ৮ বছরের শিশুটি। এই ধর্ষণের ঘটনা দেশজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি করে। মাগুরা ২৫০ শয্যা হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ঘুরে ঢাকা সিএমএইচে তাকে ভর্তি করা হয়েছিল। ১৩ মার্চ শিশুটি সেখানে মারা যায়। এ ঘটনায় শিশুটির মা আয়েশা আক্তার বড় মেয়ের শ্বশুর হিটু শেখসহ চারজনকে আসামি করে মাগুরা সদর থানায় মামলা করেন। রিমান্ডে হিটু শেখ ধর্ষণের কথা স্বীকার করেছে।