১০ এপ্রিলকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)। পাশাপাশি দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেওয়ারও দাবি জানিয়েছে দলটি।

বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত আলোচনা সভায় এ দাবি জানান জেএসডির নেতারা। এতে সভাপতিত্ব করেন জেএসডির জ্যেষ্ঠ সভাপতি তানিয়া রব। সঞ্চালনা করেন সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ।

আলোচনা সভার শুরুতে ‘১০ এপ্রিল: প্রজাতন্ত্র দিবস ’৭১ ও ২৪-এর দার্শনিক মেলবন্ধন’ শীর্ষক প্রবন্ধ পাঠ করেন শহীদুল্লা ফরায়েজী।

সভাপতির বক্তব্যে তানিয়া রব বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের নেতারা সাম্য, সামাজিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিতের ভিত্তিতে একটি স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র তৈরি করেছিলেন। এই দিনটিকে প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে ঘোষণার দাবি জানাচ্ছি।’

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ১০ এপ্রিলের ঘোষণাপত্রকে কেন্দ্র করে জনগণ ঐকবদ্ধ হয়েছিল। এই দিনটি ইতিহাসে থাকলেও অন্যান্য দেশের মতো পালন করা হয় না।    

আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান (মঞ্জু), রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার ও সম্পাদক রেজাউল করিম তালুকদার, আইনজীবী আরিফ খান, রাজনৈতিক বিশ্লেষক হেলালুজ্জামান প্রমুখ।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জ এসড

এছাড়াও পড়ুন:

জায়েদ ভাই মেয়েদের ফেভারিট: নুসরাত ফারিয়া

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা নুসরাত ফারিয়া মানেই গ্ল্যামার, মেধা আর মজার মিশ্রণ। দুই বাংলায় সমানতালে কাজের পাশাপাশি গানেও বাজিমাত করেছেন। এবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ভিন্ন কারণে। চিত্রনায়ক জায়েদ খানের টক শোতে অতিথি হয়েছেন এই অভিনেত্রী। 

সম্প্রতি কানাডায় অনুষ্ঠিত ৩৯তম ফোবানা সম্মেলনে অংশ নেন ফারিয়া। গালা নাইটে নিজের ঝলমলে পারফরম্যান্সে মাতিয়ে তোলেন সবাইকে। সেই সফরের মজার অভিজ্ঞতা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে সহকর্মী জায়েদ খানের গোপন তথ্য ফাঁস করেন এই অভিনেত্রী।  

আরো পড়ুন:

গ্রেপ্তারের পর প্রথম মুখ খুললেন নুসরাত ফারিয়া

বিয়ে ভাঙার পর হতাশা কাটাতে ওষুধ খেতেন নুসরাত ফারিয়া

ফারিয়া বলেন, “জায়েদ ভাই মিষ্টি মনের মানুষ। দিন দিন তো অনেক হ্যান্ডসাম হয়ে যাচ্ছেন! এত ওয়ার্কআউট করছেন যে, এখন বাংলাদেশের অর্ধেক মেয়েরই ফেভারিট উনি!” 

জায়েদ খানের প্রশংসা করে ফারিয়া বলেন, “আগে তো ছিলেনই, এখন অনেক ফিট হয়ে গেছেন। ওনার সাথে কাজ করা মানে সারাক্ষণ হাসিখুশি থাকা। কারো মন খারাপ থাকলেও উনার সাথে কথা বললেই ভালো হয়ে যায়।” 

কানাডা সফরের আরেক টুকরো গল্পও জানান ফারিয়া। তার ভাষায়, “একদিন উনি বললেন, ‘চলো মন্ট্রিয়ালে হাঁটতে হাঁটতে শুটটা করে ফেলি।’ আমি ভাবলাম মজা করছেন, কিন্তু উনি সত্যিই শুট শুরু করলেন। ওই ফান পার্টগুলো কিন্তু আপনাদের দেখানো হয়নি, এডিটেই কেটে দিয়েছে!”

ঢাকা/রাহাত/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ