চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে ছুরিকাঘাতে মিনু আক্তার (৪২) নামের এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। তাঁর স্বামী ফরিদুল আলম (৪৪) তাঁকে ছুরিকাঘাত করেন বলে জানিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আজ শুক্রবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের পশ্চিম ইলসা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত মিনু আক্তারের বাবার বাড়ি পশ্চিম ইলসা এলাকায়। তাঁর স্বামী ফরিদুল একই উপজেলার খানখানাবাদ ইউপির ডোংরা গ্রামের বাসিন্দা। ছুরিকাঘাতের ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক। তাঁদের ঘরে দুই মেয়ে ও এক ছেলে রয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর মিনু বাপের বাড়িতে যান। আজ ভোরে সেখানে গিয়ে মিনু আক্তারকে ছুরিকাঘাত করেন ফরিদুল। এ সময় মিনুর চিৎকারে ঘরের অন্য সদস্যরা এগিয়ে এলে ফরিদুল পালিয়ে যান। মিনুকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেছেন। পারিবারিক কলহের জেরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে ধারণা করছেন পুলিশ ও স্থানীয় বাসিন্দারা।

বাঁশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘নিহত নারীর স্বামী ফরিদুল আলম পলাতক। তাঁকে আটকের চেষ্টা চলছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ফর দ ল

এছাড়াও পড়ুন:

তিন সাংবাদিকের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় ডিআরইউ’র উদ্বেগ

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সদস্য সাংবাদিক রফিকুল বাসার, মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও মিজানুর রহমানসহ কয়েকজন সংবাদকর্মীর চাকরিচ্যুতির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির কার্যনির্বাহী কমিটির পক্ষে সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল সংবাদকর্মীদের চাকুরিচ্যুতির ঘটনায় এ উদ্বেগ জানান।

উল্লেখ্য, চ্যানেল আই’র সাংবাদিক রফিকুল বাসার, এটিএন বাংলার মুহাম্মদ ফজলে রাব্বি ও দীপ্ত টিভির সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে মঙ্গলবার কোনো রকম পূর্ব নোটিশ ছাড়াই চাকরিচ্যুত করে কর্তৃপক্ষ।

ডিআরইউ নেতৃবৃন্দ তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতির কারণ ব্যাখ্যা করার দাবি জানিয়েছেন।

এএএম//

সম্পর্কিত নিবন্ধ