Prothomalo:
2025-11-03@23:53:04 GMT

দৃশ্য ভয়ের, লেগেছে হাসি

Published: 12th, April 2025 GMT

সিনেমায় দর্শককে প্রাণপণে ভয় দেখানোর চেষ্টা করেছেন পরিচালক কামরুজ্জামান রুমান। তবে শেষ পর্যন্ত দর্শকেরা ভয় পেলেন কি? নাকি ভয়ের বদলে হাস্যরস উৎপাদন করেছে ছবিটি?

সুমন নামে এক শিশুকে সমাহিত করার ৩৬ ঘণ্টা পর কবর খুঁড়ে দেখা যায়, সুমন কবরে দিব্বি বসে আছে। এমন বহুশ্রুত গল্পকে পর্দায় তুলে এনেছেন নির্মাতা। দেশে ভৌতিক সিনেমার চল নেই বললেই চলে। তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জাজ মাল্টিমিডিয়া একের পর এক ভৌতিক সিনেমা নির্মাণ করছে। পবিত্র ঈদুল ফিতরে মুক্তি পেয়েছে জ্বীন সিরিজের তৃতীয় সিনেমা মা: জ্বীন–৩।

একনজরে
সিনেমা: মা: জ্বীন–৩
ধরন: ভৌতিক
গল্প, চিত্রনাট্য ও সংলাপ: আবদুল আজিজ, পরিচালনা: কামরুজ্জামান রুমান
অভিনয়: নুসরাত ফারিয়া, সজল, তানিয়া আহমেদ, নাদের চৌধুরী
রানটাইম: ২ ঘণ্টা ১৬ মিনিট‘জ্বীন ৩’ সিনেমার পোস্টার.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ