সেফ দ্যা নিউ জেনারেশন অব বাংলাদেশ’র ঈদ পূর্নমিলনী অনুষ্ঠিত
Published: 12th, April 2025 GMT
সিদ্ধিরগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন 'সেফ দ্যা নিউ জেনারেশন অব বাংলাদেশ'র উদ্যোগে ঈদ পূর্নমিলনী-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১১ মার্চ) রাতে সেফ দ্যা নিউ জেনারেশন অব বাংলাদেশ সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মোহাম্মদ শাখাওয়াত হোসেনের সভাপতিত্বে নাসিক ৭নং ওয়ার্ড কদমতলী এলাকায় এ ঈদ পূর্নমিলনী অনুষ্ঠিত হয়ে।
এসময় রাসেল মাহমুদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, পূবালী ব্যাংক কালীর বাজার শাখার জি.
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জিনিয়াস প্রি ক্যাডেট স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা ইঞ্জিনিয়ার জাহিদুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট বিল্লাল হোসেন, অনলাইন বজ্রধ্বনি সম্পাদক ডা. শাহাদাৎ হোসেন তৌহিদ, দৈনিক জনদর্পণ এর স্টাফ রিপোর্টার আহসানুল হাবিব সোহাগ প্রমুখ। অন্যান্যদের মধ্যে স্বাধীন যুব সামাজিক সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা মো: সানী, মো: জাহিদুল ইসলাম ইকবাল, আকাশ, রাসেল, সিহান রাজ্জাক সঞ্চয়, সাদনান শাহরিয়ার সুদীপ্ত, ফজলুল হক, রুবেল, শিমুল, আল-আমিন, আরেফিনসহ
এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এবং সংগঠনের অন্যান্য সদস্যবৃন্দ।
আলোচনা সভায় বক্তারা সমাজে সামাজিক সংগঠনের ভূমিকা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে মতামত ব্যক্ত করেন। সেফ দ্যা নিউ জেনারেশন অব বাংলাদেশ সামাজিক সংগঠন দীর্ঘদিন ধরে সমাজের উন্নয়নমূলক কাজে নিবেদিত থেকে এলাকার শিক্ষার প্রসার, অসহায়দের সহায়তা এবং বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। ভবিষ্যতেও এ সংগঠনের পাশে থাকার আশাবাদ ব্যক্ত করেন বক্তারা।
এসময় ঈদ পূর্নমিলনী অনুষ্ঠানটি আনন্দঘন পরিবেশে সম্পন্ন হয় এবং উপস্থিত সকলের আন্তরিক অংশগ্রহণে সফলতার স্বাক্ষর রাখে।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ ঈদ স গঠন র অন ষ ঠ
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’