বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “আমরা সব সময় বলে আসছি আলোচনার মধ্য দিয়ে, ঐক্যের মধ্য দিয়ে নতুন বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই। আমাদের মধ্যে এই ঐক্য সম্ভব হবে এবং আমরা সফল হবো।”

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে আগামী ১৬ এপ্রিল বিএনপির বৈঠক ও নির্বাচনের রোডম্যাপ প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

সিঙ্গাপুরে সস্ত্রীক এক সপ্তাহ চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে সোমবার (১৪ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ঢাকার হযরত শাহ জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন মির্জা ফখরুল।

আরো পড়ুন:

সোমবার দেশে ফিরবেন মির্জা ফখরুল

সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি

এ সময় সাংবাদিকদের মির্জা ফখরুল বলেন, “গোটা জাতি আশা করছে যে বাংলা ১৪৩২ সাল দেশের জন্য একটা নতুন দিগন্ত নিয়ে আসবে। বাংলাদেশের প্রতিটি  মানুষের হৃদয় উদ্ভাসিত হবে নতুন সম্ভাবনার আনন্দে এটাই আমরা প্রত্যাশা করি। আমরা মনে করি অতীতের সকল ধুলাবালি-জঞ্জাল উড়িয়ে দিয়ে এই বৈশাখ সমৃদ্ধ নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করবে।”

ঢাকা/সাইফ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম র জ ফখর ল ইসল ম আলমগ র ব এনপ ফখর ল

এছাড়াও পড়ুন:

ইরানের ৭২০ সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করার দাবি ইসরায়েলের

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) জানিয়েছে, তেহরানে অন্তত ৮০টি লক্ষ্যবস্তুতে রাতভর হামলা চালানো হয়েছে। এই হামলায় ডজনখানেক ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান অংশ নেয়। ইরানের রাজধানী তেহরানে টানা তৃতীয় দিনে এ হামলা চালানো হলো। খবর বিবিসির

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইসরায়েলের হামলার লক্ষ্যবস্তুগুলোর মধ্যে ছিল ইরানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দপ্তর, সামরিক গবেষণা ও উন্নয়ন শাখা বলে দাবি করা হয়েছে।

রয়টার্স এক সামরিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানায়, ইসরায়েলের লক্ষ্যবস্তুর মধ্যে ছিল দুটি ‘দ্বৈত-ব্যবহারের’ জ্বালানি কেন্দ্র। ওই জ্বালানি কেন্দ্র সামরিক ও পারমাণবিক কাজে ব্যবহার করা হতো।

আইডিএফ আরও জানিয়েছে, ‘অপারেশন রাইজিং লায়ন’-এর অংশ হিসেবে তিন দিনের কম সময়ের মধ্যে তারা ইরানের ১৭০টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হেনেছে। ইরানের ৭২০টির মতো সামরিক স্থাপনা ধ্বংস করেছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ