কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা ১৯ ও ২৫ এপ্রিল, মানতে হবে ৭টি নিয়ম
Published: 18th, April 2025 GMT
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ১৯ ও ২৫ এপ্রিল ২০২৫। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কেন্দ্রীয় কমিটির এক যৌথ সভায় পরীক্ষা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণসহ বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিটি পরীক্ষার্থীকে অবশ্যই ৭টি নিয়ম মানতে হবে।
আরও পড়ুনএসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য জরুরি ৯টি নির্দেশনা০৮ এপ্রিল ২০২৫৭টি নিয়ম হলো
১.
২. পরীক্ষার্থীরদের পরীক্ষা শুরু হওয়ার এক ঘণ্টা আগেই নিজ নিজ কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে এবং পরীক্ষা শুরু হওয়ার ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে।
৩. পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর কোনো পরীক্ষার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে দেওয়া হবে না।
৪. ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে কোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস (মোবাইল ফোন, ক্যালকুলেটর, ঘড়ি, ক্যামেরা, ট্যাব, এটিএম কার্ড, ব্লুটুথ বা অন্য কোনো ডিভাইস ইত্যাদি ) সঙ্গে রাখতে পারবে না।
আরও পড়ুনজাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে সরকার, আবেদন শুরু১৫ এপ্রিল ২০২৫৫. পরীক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ ব্যাগ সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে পারবে এবং ইলেকট্রনিক ডিভাইস (মোবাইল ফোন, ক্যালকুলেটর, ঘড়ি, ক্যামেরা, ট্যাব, এটিএম কার্ড, ব্লুটুথ বা অন্য কোনো ডিভাইস ইত্যাদি ) যদি সঙ্গে থাকে, তবে সে গুলো তাদের নিজ নিজ ব্যাগে রেখে ওই ব্যাগ পরীক্ষার হলের সামনের অংশের কর্নারে রেখে পরীক্ষা দিতে পারবে।
৬. পরীক্ষার নিরাপত্তার স্বার্থে পরীক্ষার হলে কোনো পরীক্ষার্থীদের কানে কোনো ডিভাইস আছে কি না, তল্লাশি করে দেখা হবে।
৭. পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে পরীক্ষা কেন্দ্রে তালিকাভুক্ত সংশ্লিষ্ট বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি ব্যতীত পরিদর্শকসহ অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন না।
* ভর্তির বিস্তারিত তথ্য জানতে ওয়েবসাইট
আরও পড়ুনএসএসসি–২০২৫ পরীক্ষা, শিক্ষার্থীদের শেষ মুহূর্তের করণীয়০৬ এপ্রিল ২০২৫উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পর ক ষ র থ দ র
এছাড়াও পড়ুন:
‘ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার ডে রান ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
ক্যানসার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার ডে রান ২০২৫ পাওয়ার্ড বাই রেনাটা পিএলসি। ক্যান্সার সচেতনতা বৃদ্ধি এবং দরিদ্র ক্যান্সার রোগীদের সহায়তার উদ্দেশ্যে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানের রেজিস্ট্রেশন ফি থেকে প্রাপ্ত অর্থের একটা অংশ বাংলাদেশে ক্যান্সার চিকিৎসার অন্যতম সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠান আহছানিয়া মিশন ক্যান্সার অ্যান্ড জেনারেল হাসপাতালের সুবিধাবঞ্চিত রোগী এবং বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের দরিদ্র, অসহায় ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের চিকিৎসা সেবায় দেওয়া হয়েছে।
অনুদান হস্তান্তরের সময় উপস্থিত ছিলেন- আহছানিয়া মিশনের প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. গোলাম রাহমান, ঢাকা আহছানিয়া মিশনের ট্রেজারার মোহাম্মদ এম এ জলিল, বিশেষজ্ঞ ক্যান্সার চিকিৎসক অধ্যাপক ডা. আবুল আহসান দিদার, ডা. ফারহানা ফেরদৌসি, বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটের শিশু ক্যান্সার ও রক্তরোগ বিভাগের প্রধান প্রফেসর ডা. মো. বেলায়েত হোসাইন, ক্যান্সার অ্যাওয়ারনেস ফাউন্ডেশনের ফাউন্ডার ডা. মোহাম্মদ মাসুমুল হক, ও রেনাটা পিএলসির হেড অব মার্কেটিং (অনকোলজি ও হেমাটোলজি) আমীর আবদুল্লাহসহ অন্যান্যরা। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।