ইসরায়েলের অতিডানপন্থী জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গাভির বলেছেন, হামাসের সাথে কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি হবে না এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহলে কোনো মানবিক সাহায্য প্রবেশ করবে না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেছেন।

২০২৩ সালে গাজায় হামলা শুরুর পর ত্রাণের প্রবেশ একরকম বন্ধ করে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। উপত্যকতার ২০ লাখেরও বেশি মানুষ এখন দুর্ভিক্ষের মুখোমুখি হচ্ছে।

হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি প্রসঙ্গে বেন গাভির বলেছেন, “হামাস কোনো শর্ত রাখতে পারবে না। এটি তাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হবে। কোনো চুক্তি নেই, কোনো যুদ্ধবিরতি নেই, কোনো সাহায্য নেই - গাজায় (হামাস) পরাজিত না হওয়া পর্যন্ত কেবল যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া।”

যুদ্ধবিধ্বস্ত ছিটমহলে খাদ্য, ওষুধ, জ্বালানি এবং পানিসহ সকল মানবিক সরবরাহের উপর ইসরায়েলি বাহিনীর প্রায় ৫০ দিনের অবরোধের কারণে গাজায় ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকার পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো সতর্ক করে দিয়েছে। সেই সতর্কবার্তাকে উড়িযে দিয়ে বেন গাভির ‘চাপ’ বাড়ানোরও আহ্বান জানিয়েছেন।

উগ্রপন্থী এই নেতা লিখেছেন, “সব শক্তি প্রয়োগ করুন - যতক্ষণ না হামাস হাঁটু গেড়ে বসে ভিক্ষা করে। সম্পূর্ণ বিজয় না হওয়া পর্যন্ত।”
 

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ