ম্যানচেস্টার সিটিতে বাজে সময় কাটাচ্ছেন পেপ গার্দিওলা। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে গ্রুপ পর্বে বিদায় নিয়েছে তার দল। প্রিমিয়ার লিগে সেরা পাঁচে থাকার নিশ্চয়তা মেলেনি এখনো। সাবেক বার্সেলোনা কোচের বাজে সময় যাওয়ার পেছনে স্ত্রী ক্রিস্টিনা সেরার সঙ্গে বিচ্ছেদ হতে যাওয়াকে একটা কারণ মনে করা হচ্ছিল। 

পেপ গার্দিওলার স্ত্রী ক্রিস্টিনা বিচ্ছেদের জন্য আবেদন করেছিলেন। সংবাদ মাধ্যম এল ন্যাশিওনালের মতে, চলতি মাসেই ওই বিচ্ছেদ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল। তবে তিনদিন একসঙ্গে থাকার পর ক্রিস্টিনা আপাতত বিচ্ছেদের পথ থেকে সরে এসেছেন বলে দাবি করা হয়েছে। 

সেজন্য এক শর্ত দিয়েছেন ৫১ বছর বয়সী এই বিজনেসপার্সন। প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার করে কাতালুনিয়া যেতে হবে গার্দিওলার। সময় কাটাতে হবে তাদের সঙ্গে। সংবাদ মাধ্যমের মতে, ক্রিস্টিনা দ্বিতীয় সুযোগ দিয়েছেন গার্দিওলাকে। 

গত বছরের নভেম্বরে ম্যানসিটির সঙ্গে নতুন করে দুই বছরের চুক্তি নবায়ন করেন গার্দিওলা। ন্যাশিওনালের মতে, এটাই নাকি তাদের বিচ্ছেদ হতে যাওয়ার প্রধাণ কারণ। ক্রিস্টিনা তার ছোট সন্তানকে নিয়ে ২০১৯ সালে কাতালুনিয়া ফিরে যান এবং নিজের ব্যবসায় মনোযোগ দেন। তিনি সুপরিচিত একজন ফ্যাশন ডিজাইনার ও ইনফ্লুয়েন্সার।

 ক্রিস্টিনা ম্যানচেস্টার ছাড়ার সময় কথা ছিল ২০২৪-২৫ মৌসুম শেষ করে পেপ গার্দিওলাও কাতালুনিয়ায় ফিরে আসবেন। কিন্তু গার্দিওলা সেটা না করে দুই বছরের চুক্তি নবায়ন করেন। এতেই ক্ষুব্ধ হয়ে চলতি বছরের জানুয়ারিতে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন ক্রিস্টিনা।

 তিন যুগ ধরে ক্রিস্টিনা ও পেপ গার্দিওলা একসঙ্গে আছেন। ১৯৯৪ সালে পেপ গার্দিওলা যখন বার্সেলোনায় খেলেন এবং ক্যারিয়ারের সেরা সময় পার করছেন তখন ক্রিস্টিনার সঙ্গে প্রেম হয় তার। দু’জন ডেটিং শুরু করেন। ২০১৪ সালে সম্পর্কের প্রায় ২০ বছর পরে বিয়ে করেন তারা। ততদিনে সংসারে এসে গেছে তিন সন্তান। এরপর মিউনিখ, ম্যানচেস্টার ঘুরে ক্রিস্টিনা স্থায়ী হয়েছেন কাতালুনিয়ার বাড়িতে।    

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ফ টবল দলবদল বছর র

এছাড়াও পড়ুন:

জামের সঙ্গে খাবেন না যেসব খাবার

বাজারে এখন জাম পাওয়া যাচ্ছে । মিষ্টি ও রসালো স্বাদের এই ফলটি  পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই ফলের নানা উপাদান রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে । এতে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফাইবার রয়েছে, পেট পরিষ্কার করে এবং পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে । জাম রক্ত ​​পরিষ্কার করে এবং মুখে উজ্জ্বলতা আনে । এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এত গুণ থাকা সত্ত্বেও এই ফল খাওয়ার সময় সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কিছু খাবার আছে যা দিয়ে জাম খাওয়া ঠিক নয়। যেমন-

মিষ্টি: আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে,জাম খাওয়ার পরপরই ভুল করেও মিষ্টি খাওয়া উচিত নয় । এই দুই খাবারের মধ্যে কমপক্ষে আধ ঘণ্টার ব্যবধান থাকা উচিত । তা না হলে হজমজনিত সমস্যা হতে পারে ।

পানি: অন্যান্য রসালো ফলের মতো, জাম খাওয়ার পর পরই পানি পান করা ঠিক নয় । এতে হজম প্রক্রিয়া খারাপ হতে পারে । যার ফলে পেট ফাঁপা, গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

আচার: জাম টক-মিষ্টি স্বাদের একটি ফল । আর আচার প্রায় সম্পূর্ণ টক । তাই, জাম এবং আচার কখনই একসঙ্গে খাওয়া উচিত নয় । দুটি একসঙ্গে খেলে বুক জ্বালাপোড়া, গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে ।

দুধ: জাম খাওয়ার আগে বা পরে কখনই দুধ খাওয়া ঠিক নয়। উভয়েরই ঠান্ডা প্রভাব রয়েছে । এ কারণে দুটি খাবার একসঙ্গে খাওয়ার ফলে বদহজম, গ্যাস, অ্যাসিডিটি হতে পারে । যদি আপনি দুটি খাবারই খেতে চান তাহলে কমপক্ষে আধ ঘণ্টার ব্যবধান রাখা উচিত। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আইএসপি: স্কেলে টিকে থাকার লড়াই
  • বিচ্ছেদ কী বললেন আমির
  • ভারতের ক্রিকেটে নতুন বিস্ময়, সূর্যবংশীর বন্ধু ২২ ছক্কা ও ৪১ চারে করলেন ৩২৭
  • দুই বাংলাকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: জয়া আহসান
  • জামের সঙ্গে খাবেন না যেসব খাবার
  • তদন্ত প্রতিবেদন দিতে এক মাস সময় বাড়ালেন ট্রাইব্যুনাল
  • কেন এবার একসঙ্গে পেকে যাচ্ছে ক্ষিরশাপাতি, আম্রপালি, ল্যাংড়া
  • শরীরের পাঁচ থেকে সাতটি অঙ্গ একসঙ্গে ব্যথা হয় যে কারণে
  • বাবাকে একটি সুন্দর দিন উপহার দিতে যা যা করতে পারেন
  • ফেনীতে একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম দিলেন গৃহবধূ