বন্দরে ক্রাউন সিমেন্টের গাড়ি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে খাদে, আহত ১
Published: 25th, April 2025 GMT
বন্দরে বেপরোয়া ভাবে গাড়ী চালিয়ে যাওয়ার সময় ক্রাউন সিমেন্টের একটি গাড়ি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে খাদে পরে র্দূঘটনা সংগঠিত হয়েছে। ওই সময় নিয়ন্ত্রনহীন গাড়ীটি একটি বিদ্যুৎ খুঁটিতে ধাক্কা দিলে খুঁটিতে থাকা ৩ টি ট্রান্সফরমার নিচে পড়ে যায়।
এ ঘটনায় সুদূর রাজশাহী জেলার উল্লাপাড়া থানার সরাতৈল এলাকার আব্দুর রাজ্জাক মিয়ার ছেলে হেলপার সুজন (২৪) মারাত্মক ভাবে জখম হয়।
স্থানীয়রা আহতকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরন করা হয়েছে। শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৫টায় বন্দর উপজেলার মদনগঞ্জ টু মদনপুর সড়কের ধামগড় ইউনিয়নের ইস্পাহানি বাজার এলাকায় এ দূর্ঘটনাটি ঘটে।
প্রত্যেক্ষদৃশি সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার ভোর ৫টায় ক্রাউন সিমেন্ট কোম্পানি ঢাকা মেট্রো-ম ১১-৭৭৭৭ নাম্বারের মুন্সিগঞ্জগামী একটি গাড়ী বেপরোয়াভাবে চালিয়ে যাওয়ার সময় নিয়ন্ত্রন হারিয়ে একটি বিদ্যুৎ খুঁটিতে ধাক্কা দিলে খুঁটিতে থাকা ৩টি ট্রান্সফরমার নিচে পড়ে যায়। ওই সময় গাড়ী হেলপার মারাত্মক ভাবে জখম হয়।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: সড়ক দ র ঘটন ন র য়ণগঞ জ
এছাড়াও পড়ুন:
সাকিবকে এখনও দেশের সবচেয়ে বড় তারকা মানেন তামিম
সাকিব আল হাসানের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে মুখ খুলেছেন তামিম ইকবাল। সমকালকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তারকা খ্যাতি বা ব্যক্তিগত সাফল্য নয়, এই দুই তারকার দূরত্বের পেছনে অন্য কারণ কাজ করেছে। তবে সেই দূরত্ব ঘোচানোর জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) কোনও উদ্যোগ নেয়নি বলেও আক্ষেপ করেছেন তিনি।
তামিম বলেন, ‘অনেকে বলে, কে কার চেয়ে সেরা। কার এনডোর্সমেন্ট বেশি। এগুলো কিছুই আমাদের সম্পর্ককে প্রভাবিত করেনি। আমি সব সময় বলেছি, বাংলাদেশের স্পোর্টসে সবচেয়ে বড় তারকা সাকিব। আমি নিজেই যখন এটা বলি, তখন তারকা খ্যাতি সম্পর্কের অবনতির কারণ হতে পারে না।’
তিনি জানান, বিসিবির পক্ষ থেকে চেষ্টা করা হলে সাকিব ও তার মধ্যকার দূরত্ব কমত। ‘তারা আলাদাভাবে কথা বলেছেন, কিন্তু দু’জনকে একসঙ্গে বসিয়ে কথা বলার চেষ্টা করেননি’, বলেন তামিম।
তামিম আরও বলেন, অধিনায়ক থাকার সময় সম্পর্কটা স্বাভাবিক করতে তিনি নিজেই চেষ্টা করেছেন। যদিও সে চেষ্টা তখন সফল হয়নি, ভবিষ্যতে সম্পর্ক উন্নয়নের সম্ভাবনা এখনও তিনি দেখেন।
এমনকি নিজের অসুস্থতার সময় সাকিবের সহানুভূতিশীল আচরণের কথাও কৃতজ্ঞচিত্তে স্বীকার করেন তামিম। বলেন, ‘আমার অসুস্থতার সময়ে সাকিব তার ফেসবুকে দোয়ার অনুরোধ করেছিল। তার বাবা-মা হাসপাতালে আমাকে দেখতে গিয়েছেন। আমরা দু’জনই পরিণত। সামনাসামনি হলে এবং নিজেদের মধ্যে কথা হলে সম্পর্ক উন্নত হতে পারে।’
তামিমের এই মন্তব্যেই বোঝা যায়, ব্যক্তিগত বিরোধ থাকলেও তামিম এখনও চান সাকিবের সঙ্গে তার সম্পর্কটা সুস্থতায় ফিরুক।