ইয়ামাল-রাফিনিয়া এবং ভিনি-এমবাপ্পেরা কে কেমন খেললেন
Published: 27th, April 2025 GMT
ম্যাচের স্কোরলাইন বলছে বার্সেলোনা ভালো খেলেছে। ৩–২ গোলে রিয়াল মাদ্রিদকে হারিয়ে জিতেছে কোপা দেল রের শিরোপা। তবে অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচটিতে লড়াইয়ের ভেতরে ছিল অনেক লড়াই। কেউ বার্সেলোনার জয়কে ত্বরান্বিত করেছেন, কেউবা রিয়াল মাদ্রিদকে ডুবিয়েছেন। আবার দল যেমনই খেলুক, ব্যক্তিপর্যায়ে কেউ ভালো খেলেছেন, কেউবা মন্দ। গোলডটকমের সৌজন্যে দেখে নিতে পারেন দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে কে কতটা ভালো বা মন্দ খেলেছেন। প্রতি ১০ নম্বরের মধ্যে কে কত পাওয়ার মতো।বার্সেলোনা
ভয়েচেক সেজনি (৬/১০)
প্রথমার্ধে খুব বেশি করার দরকার পড়েনি। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই এমবাপ্পের বিপক্ষে চমৎকার একটি সেভ করেছেন। মোটের ওপর সেভ করেছেন পাঁচটি, বল রিকভারও ৫ বারই।
জুলস কুন্দে (৮/১০)
ম্যাচের ব্যবধান গড়েছেন, করেছেন বার্সেলোনার জয়সূচক তৃতীয় গোল। তবে জুলস কুন্দে নিজের মূল দায়িত্বেও ভালোই করেছেন। বিশেষ করে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রকে একদমই জায়গা দেননি। যদিও রিয়ালের দ্বিতীয় গোলে চুয়ামেনিকে সামালও দিতে পারেননি। বল উদ্ধার করেছেন ৭ বার, হেডে বিপদমুক্ত করেছেন ২ বার।
পাউ কুবাসরি (৭/১০)
বার্সেলোনার প্রথম গোলে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। জুড বেলিংহামের পাস থেকে কাটআউট করেছেন, যা পেদ্রির গোলে ভূমিকা রেখেছেন। এর বাইরে ৬ বার রক্ষণ থেকে বল উদ্ধার করেছেন, ৯৪টি পাস দিয়ে ৯১ শতাংশেই সফল হয়েছেন।
ইনিগো মার্তিনেজ (৬/১০)
ভিনিসিয়ুসের কাছে একটা পেনাল্টি হজমই করে ফেলেছিলেন, সৌভাগ্যবশত অফসাইডে বেচেছেন। রক্ষণে বল উদ্ধার করেছেন ১১ বার। আবার ফাইনাল থার্ডে সবচেয়ে বেশি ১১ বার পাসও দিতে পেরেছেন। ম্যাচে দুই দল মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি ১১৫ বার বলে স্পর্শও তাঁরই।
জেরার্দ মার্তিন (৬/১০)
একটা হলুদ কার্ড দেখেছেন, তবে রদ্রিগোকে অকার্যকর রাখতে ভূমিকা রেখেছেন। ৩ বার বল উদ্ধার, ৩ বার বল বিপদমুক্ত করেছেন।
পেদ্রি (৭/১০)
প্রথমার্ধে বক্সের বাইরে থেকে জোরালো শটে বার্সাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন। যে গোলের আক্রমণ তৈরির কাজও তাঁর পায়েই শুরু। তবে দ্বিতীয়ার্ধে মাদ্রিদের শরীরনির্ভর মাঝমাঠের সঙ্গে লড়াইয়ে বেগ পেতে হয়েছে। সুযোগ তৈরি করেছেন তিনটি।
গোলদাতা জুলস কুন্দের পেছনে বার্সেলোনা বেঞ্চের খেলোয়াড়েরা। এ যে সাধারণ গোল নয়, শিরোপা এনে দেওয়া গোল!.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: কর ছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
চব্বিশ নিয়ে যেন একাত্তরের মতো ‘চেতনা ব্যবসা’ না হয়: ফুয়াদ
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, ‘‘জুলাই, ২৪ নিয়ে যেন একাত্তরের মতো ‘চেতনা ব্যবসা’ না হয়। জুলাই থেকে শিখে আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ গড়বো। যারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না তাদের বাস্তবতা অওয়ামী লীগের মতো হবে।
শুক্রবার (১ আগস্ট) দুপুরে পটুয়াখালী প্রেসক্লাবের ড. আতহার উদ্দীন মিলনায়তনে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে চিত্র প্রদর্শনী ও আলোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে তিনি চিত্র প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন।
আমার বাংলাদেশ পার্টির পটুয়াখালী জেলা শাখার আহ্বায়ক প্রফেসর ড. এএসএম ইকবাল হোসাইনের সভাপতিত্বে চিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন দলের কেন্দ্রীয় সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. মেজর আব্দুল ওহাব মিনার ও সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাসীর। আলোচনা শেষে উপস্থিত সবাই জুলাই আন্দোলনের প্রদর্শিত চিত্র ঘুরে দেখেন।
ইমরান//