জাতীয় দলে খেলা নেই। ঘরোয়া ক্রিকেটে মোস্তাফিজুর রহমান হয়ে পড়েছিলেন অনিয়মিত। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে ডাক না পাওয়ায় আড়াল হয়ে ছিলেন বাঁহাতি পেসার। চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে সুপার লিগে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে খেললেও এর আগে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছিলেন। তবে সামনে তার ব্যস্ততা বাড়ছে।

নিউ জিল‌্যান্ড ‘এ’ দল বাংলাদেশ সফরে আসছে। তিনটি ওয়ানডে ও দুইটি চারদিনের ম‌্যাচ খেলবে অতিথিরা। আগামী বৃহস্পতিবার (০১ মে) তাদের বাংলাদেশে আসার সূচি রয়েছে। তাদের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে বাংলাদেশ ‘এ’ দলের হয়ে খেলবেন মোস্তাফিজ। তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম দুই ওয়ানডের জন্য তাকে নেওয়া হয়েছে। এছাড়া শরিফুল ইসলামকেও রাখা হয়েছে।

জাতীয় দলের আশে-পাশে থাকা ক্রিকেটারদের নিয়ে সাজানো হয়েছে ১৫ সদস্যের স্কোয়াড। যেখানে ১৪ জনেরই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছে। মূলত জাতীয় দলের ব‌্যস্ততার আগে মোস্তাফিজকে সুযোগ করে দিয়েছে বিসিবি। জাতীয় দল পাঁচ টি-টোয়েন্টি খেলতে আগামী মাসে পাকিস্তান যাবে। এর আগে দুটি প্রতিযোগিতামূলক ম‌্যাচ খেলার সুযোগ হচ্ছে তার।

আরো পড়ুন:

বেসামাল বিসিবি ডেকেছে জরুরি বোর্ড মিটিং  

এবার চার ম্যাচ নিষিদ্ধ হচ্ছেন হৃদয়

মোস্তাফিজ ও শরিফুলের সঙ্গে এই দলে আছেন ইবাদত হোসেন চৌধুরী। এছাড়া মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতকেও লম্বা সময় পর ‘এ’ দলে ফেরানো হয়েছে। চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে ব‌্যাট-বল হাতে ভালো করে নির্বাচকদের নজরে এসেছেন এই স্পিন বোলিং অলরাউন্ডার।  

সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৫, ৭ ও ১০ মে সিরিজের তিন ওয়ানডে। প্রথম চারদিনের ম‌্যাচটি ১৪ মে সিলেটে অনুষ্ঠিত হবে। পরের ম‌্যাচ হবে মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে, ২১ মে থেকে।

বাংলাদেশ ‘এ’ দল:
পারভেজ হোসেন, মোহাম্মদ নাঈম শেখ, এনামুল হক, মাহিদুল ইসলাম, সাইফ হাসান, ইয়াসির আলি চৌধুরি, নুরুল হাসান সোহান, মোসাদ্দেক হোসেন, শামীম হোসেন, তানভির ইসলাম, নাঈম হাসান, ইবাদত হোসেন চৌধুরি, শরিফুল ইসলাম, মুস্তাফিজুর রহমান ও রেজাউর রহমান রাজা।

ঢাকা/ইয়াসিন/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর জ ত য় দল ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে বিভিন্ন ওয়ারেন্টে গ্রেপ্তার ৪  

বন্দরে একাধিক মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামীসহ  বিভিন্ন ওয়ারেন্টে ৪ পলাতক আসামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতদের  বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর)  দুপুরে উল্লেখিত ওয়ারেন্টে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

এর আগে গত বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) রাতে বন্দর থানার বিভিন্ন এলাকায় ওয়ারেন্ট তামিল অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো বন্দর থানার ২২ নং ওয়ার্ডের লের্জাস ১নং গল্লী এলাকার মৃত আজিম মিয়ার ছেলে বন্দর থানা ও নারায়ণগঞ্জ সদর থানার একাধিক জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী রুবেল (৩৪) একই থানার সোনাকান্দা মসজিদ এলাকার ইব্রাহিম মিয়ার ছেলে জিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী জনি (৩৫)|r

একই থানার রামনগর এলাকার মৃত সিদ্দিক মুন্সী ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত  আব্দুল কুদ্দুস (৫২) ও গকুলদাশেরবাগ এলাকার আনোয়ার মিয়ার ছেলে সিআর মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামী ইব্রাহিম (৩০)। 
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ