Samakal:
2025-11-03@19:58:52 GMT

বন্ধ কেন হোয়াটসঅ্যাপ!

Published: 27th, April 2025 GMT

বন্ধ কেন হোয়াটসঅ্যাপ!

কিটক্যাট অপারেটিং সিস্টেম (ওএস) যাত্রা করে ২০১৩ সালে। ক্রমান্বয়ে তার ব্যবহার কমেছে। কারণ, জনপ্রিয়তা হারিয়েছে সিস্টেমটি।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে আরও আধুনিক সফটওয়্যার ব্যবহৃত হচ্ছে। ঠিক এমন কারণেই মেটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কিটক্যাট থেকে সাপোর্ট সিস্টেম তুলে নেওয়া হবে। আধুনিক অপারেটিং সিস্টেমের যাবতীয় কাজের সঙ্গে এতটা পিছিয়ে থাকা প্রযুক্তির আপডেট চালানো চ্যালেঞ্জ। ঠিক সে কারণেই মেটার এমন সিদ্ধান্ত। জানা গেছে, পুরোনো অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময়ই নতুন আপডেট সমর্থন করে না। ফলে কাজে যেমন অসুবিধা হয়, তেমনি নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা থেকেই যায়।
হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেটা। নতুন বছর থেকেই কাযকর হবে নতুন নিয়ম। কয়েকটি ব্র্যান্ডের বেশ কিছু অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপ আর সচল হবে না বলে সাফ জানিয়েছে মেটা। ২০২৫ সালে ধারাবাহিকভাবে নতুন সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।
যেসব মডেল হোয়াটসঅ্যাপ সমর্থন পাবে না, তার মধ্যে স্যামসাং ব্র্যান্ডের গ্যালাক্সি এসথ্রি, নোট টু, এসিই থ্রি, এস ফোর মিনি মডেল; মটোরোলা ব্র্যান্ডের মোটো জি (ফার্স্ট জেন), রেজার এইচডি, মোটো-টু ২০১৪ মডেল; এইচটিসি ব্র্যান্ডের ওয়ান এক্স, ওয়ান এক্স প্লাস, ডিজায়ার ৫০০, ডিজায়ার ৬০১ মডেল, এলজি ব্র্যান্ডের অপ্টিমাস জি, নেক্সাস ফোর, জিটু মিনি মডেল; সনি ব্র্যান্ডের এক্সপেরিয়া জেড, এক্সপেরিয়া এসপি, এক্সপেরিয়া টি এবং এক্সপেরিয়া ভি অন্যতম।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: হ য় টসঅ য প হ য় টসঅ য প

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ