বাংলাদেশ ব্যাংকের সহকারী পরিচালক পদের পরীক্ষা ১৬ মে
Published: 28th, April 2025 GMT
বাংলাদেশ ব্যাংকের নবম গ্রেডভুক্ত ‘সহকারী পরিচালক (এক্স ক্যাডার–আইন)’ পদে নিয়োগের লক্ষ্যে অনলাইনে আবেদনকারী প্রার্থীদের মধ্য থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়োগসংক্রান্ত ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোডকারী ১ হাজার ১৯৩ প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘সহকারী পরিচালক (এক্স ক্যাডার–আইন)’ পদের লিখিত পরীক্ষা আগামী ১৬ মে অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংক উচ্চবিদ্যালয়ে এ পরীক্ষা নেওয়া হবে।
প্রবেশপত্র ছাড়া কোনো প্রার্থীকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হবে না। পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশপত্র ছাড়া যেকোনো কাগজ, বই, মুঠোফোন, ক্যালকুলেটর, স্মার্ট ওয়াচ, সব ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ড–সদৃশ কোনো ডিভাইস ও ব্যাগ আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
এআই/প্রথম আলো.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: পর ক ষ
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’