‘বর্তমান সমাজের সঙ্গে মিল আছে এ নাটকের’, ‘এখনকার সময়ের বাস্তবচিত্র..’, এমন হাজারো মন্তব্যে ছেয়ে গেছে ইউটিউবে একটি নাটকের মন্তব্যের ঘর। মহিদুল মহিম পরিচালিত ‘হ্যালো গায়েজ’ নাটকের কথা বলছি। নাটকটি দেখে ইউটিউবে মন্তব্য করেছেন প্রায় সাত হাজার দর্শক। শুধু তা–ই নয়, নাটকটি এখন ইউটিউব ট্রেন্ডিংয়ে তিনে রয়েছে, আর নাটকের মধ্যে প্রথমে। ইউটিউবে নাটকটির ভিউ ছাড়িয়েছে ৫৬ লাখ।

‘হ্যালো গায়েজ’ নাটকের গল্প আবর্তিত হয়েছে এক কনটেন্ট ক্রিয়েটর পরিবারকে ঘিরে। যারা জীবনের সব মুহূর্ত ভাগ করে নেয় অনলাইনে। পরিবারের বিভিন্ন সংকট থাকলেও দর্শকের সামনে চাকচিক্য উপস্থাপন করেন। তবে একটা সময় পড়ে তাদের ভুল ভাঙে। তারা বাস্তবতা উপলব্ধি করে। রিলস যে আমাদের জীবনের সুন্দর মুহূর্ত কেড়ে নিচ্ছে, তা ওঠে এসেছে নাটকটিতে। এর প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন মুশফিক আর ফারহান ও কেয়া পায়েল।

‘হ্যালো গায়েজ’ নাটকের দৃশ্য.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ন টক র ন টকট

এছাড়াও পড়ুন:

নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল ২০ কেজির কোরাল

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর ট্রানজিট জেটিতে বড়শিতে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। মাছটি স্থানীয় বাজার থেকে ২৪ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছেন এক ব্যবসায়ী।

গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাছটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ বাসস্টেশন মাছ বাজারের সভাপতি মোহাম্মদ তাহের।

টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটিঘাটের ইজারাদার আবদুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মনু মিয়া নামের এক ব্যক্তি বড়শিতে মাছটি ধরেন। সন্ধ্যায় বড়শি ফেলেও তিনি কোনো মাছ পাননি। ঘরে ফেরার আগমুহূর্তে আবার বড়শি ফেললে কোরালটি ধরা পড়ে। বড়শি টেনে মাছটি জেটিতে তোলা হলে আশপাশের লোকজন একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন।

বড়শির মালিক মনু মিয়া বলেন, মাছটির দাম চেয়েছিলেন ২৬ হাজার টাকা। টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা ও মাছ ব্যবসায়ী আবু হানিফ ২৪ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।

আবু হানিফ বলেন, তাঁর কাছ থেকে অনেকে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দামে কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তিনি প্রতি কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা দামে মাছটি বড় বাজারে কেটে বিক্রি করবেন।

উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জুন সাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে। তবে নাফ নদী এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল না। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তৎপরতার কারণে অনেক বাংলাদেশি জেলে নদীতে জাল নিয়ে যেতে পারছেন না। তাই তাঁরা বড়শিতে মাছ ধরছেন। নাফ নদীতে প্রায়ই বড় কোরাল ধরা পড়ছে। এখানকার কোরালের স্বাদও ভালো।

সম্পর্কিত নিবন্ধ