আগের ম্যাচে ১০ উইকেট নিয়েও দলকে জেতাতে পারেননি। আজ সেঞ্চুরি করেছেন, বল হাতে নিয়েছেন ৫ উইকেট।

এমন অর্জনের পর দলও পেয়েছে ইনিংস ব্যবধানে জয়। স্বাভাবিকভাবেই মিরাজের উচ্ছ্বাসটা একটু বেশি। এর সঙ্গে আলোচনায় তাঁর ভূমিকাও।

একদিন সাকিব আল হাসানের ‘অলরাউন্ডার’ ভূমিকাটা নেবেন মিরাজ—ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই বারবার কথাটা শুনতে হয়েছে মিরাজকেও। সেই একদিন কি এসে গেল?

সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রশ্নের উত্তরে মিরাজ বলেন, ‘সাকিব ভাইয়ের অর্জন অনেক বেশি, আমরা জানি। এই প্রশ্নটা সবাই দেখি করে। সাকিব ভাই সাকিব ভাইয়ের রোল প্লে করেছে। আমার ক্যারিয়ার শুরু হয়েছে বোলিং দিয়ে। পরে ব্যাটিংয়ে উন্নতি করেছি। যেহেতু আমি ব্যাটিংটা পারি। চেষ্টা করেছি উন্নতি করার। এখন আমি দলকে আরও বেশি সাহায্য করতে পারি। আমি সেভাবে নিজেকে গড়ার চেষ্টা করেছি।’

এরপর মিরাজ তাঁর ভাবনাও স্পষ্ট করেন, ‘আমি নিজের মতো করেই খেলতে চাই।’

সাকিবের সঙ্গেও লম্বা সময় খেলেছেন মিরাজ, সব সংস্করণেই তাঁদের দেখা গেছে একসঙ্গে। কিন্তু সে সময়ের সঙ্গে এখনকার ভূমিকা অনেকটাই বদলে গেছে বলে মনে করেন তিনি।

বাংলাদেশের হয়ে লম্বা সময় একসঙ্গে খেলেছেন সাকিব ও মিরাজ.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল

একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদা আক্তারের ছয় সন্তানের মধ্যে পাঁচজনই মারা গেল। গতকাল রোববার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে জন্ম নেওয়ার পরপরই একটি শিশু মারা যায়। আজ সোমবার দুপুর পর্যন্ত চিকিৎসাধীন অবস্থায় একে একে আরও চার নবজাতকের মৃত্যু হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ কর্মকর্তা মো. ফারুক প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার খাজুরিয়া গ্রামের মোকসেদা আক্তার রোববার সকালে একসঙ্গে এই ছয় সন্তানের জন্ম দেন। তাঁর স্বামী মো. হানিফ কাতারপ্রবাসী। মোকসেদা আক্তারের ননদ লিপি বেগম আজ প্রথম আলোকে বলেন, বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকের অবস্থাও বেশি ভালো নয়।

ঢামেক হাসপাতালের গাইনি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, মোকসেদা তিন ছেলে ও তিন মেয়েসন্তান প্রসব করেন। সন্তানেরা ২৭ সপ্তাহ পূর্ণ হওয়ার আগেই জন্ম নেয়। জন্মের সময় প্রত্যেকের ওজন ছিল ৬০০ থেকে ৯০০ গ্রামে মধ্যে। এ কারণে তাদের সবার অবস্থাই ছিল সংকটজনক।

আরও পড়ুনঢাকা মেডিকেলে একসঙ্গে ছয় সন্তানের জন্ম, নবজাতকদের অবস্থা সংকটাপন্ন২২ ঘণ্টা আগে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নবজাতক বিভাগে আইসিইউতে পর্যাপ্ত শয্যা খালি না থাকায় তিনজনকে অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে বেঁচে থাকা একমাত্র নবজাতকটি বেসরকারি হাসপাতালে আছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • যে ১০ কারণে স্বামী–স্ত্রীর মধ্যে বেশি ঝগড়া হয়
  • স্মার্ট সিটি হবে চট্টগ্রাম, একসঙ্গে কাজ করবে গ্রামীণফোন-চসিক
  • অনলাইন জীবন আমাদের আসল সম্পর্কগুলোকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছে
  • তিনি চাকরি ছাড়বেন শুনলেই সহকর্মীরা হাসাহাসি করেন
  • প্রেমিকের সঙ্গে বাগদান সারলেন হুমা কুরেশি!
  • একসঙ্গে জন্ম দেওয়া মোকসেদার ছয় সন্তানের পাঁচজনই মারা গেল