নবীগঞ্জে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে বাস খাদে, আহত ৫
Published: 18th, May 2025 GMT
হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার জালালপুরে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে অর্ধশতাধিক যাত্রী নিয়ে একটি বাস খাদে পড়েছে। এতে অন্তত পাঁচ যাত্রী আহত হয়েছে। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠিযেছে।
স্থানীয়রা জানান, রবিবার (১৮ মে) ভোরে ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা মামুন পরিবহনের যাত্রীবাহী বাস (ঢাকা-মেট্রো-ব-১৪-৫৯২৫) সিলেট যাওয়ার পথে নবীগঞ্জ উপজেলার আউশকান্দি ইউনিয়নের জালালপুর নামকস্থানে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে খাদে পড়ে যায়। স্থানীয়রা ছুটে এসে আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠিয়েছে। তবে আহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
শেরপুর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু তাহের ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আরো পড়ুন:
ধানমন্ডির ২৭ নম্বর রোড এখন ‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়ক
শ্রীপুরে স্পিড ব্রেকারের দাবিতে সড়কে বিক্ষোভ
ঢাকা/মামুন/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন সড়ক দ র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
পটিয়ায় ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের উপর পুলিশের লাঠিচার্জ, আহত ১০
জুলাই দিবস উপলক্ষে মোমবাতি প্রজ্বলন কর্মসূচি শেষে এক ছাত্রলীগ কর্মীকে আটকের দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ করতে গিয়ে পুলিশের লাঠিচার্জের শিকার হয়েছে স্থানীয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। এতে অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) রাত পৌনে ১০টার দিকে পটিয়া থানা চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
দক্ষিণ চট্টগ্রাম অঞ্চলের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমন্বয়ক গোলাম মওলা মাশরাফ জানান, রাতে মোমবাতি প্রজ্বলনের পর থানার মোড়ে গেলে সেখানে রাঙামাটি জেলা ছাত্রলীগ নেতা দীপংকর দে’কে দেখতে পান। এই সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্রআন্দোলনের নেতাকর্মীরা স্লোগান দিয়ে ছাত্রলীগ নেতা দীপংকরকে আটক করতে পুলিশের প্রতি দাবি জানান।
এসময় পুলিশ স্লোগানরত নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিত লাঠিচার্জ শুরু করে। এতে ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে আন্দোলনের সংগঠক আশরাফুল ইসলাম তৌকির (২১) ও সাইফুল ইসলামকে (১৭) পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
পুলিশের লাঠিচার্জে আহত ছাত্র আশরাফুল ইসলাম তৌকির বলেন, “আমরা শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান করছিলাম। দীপংকর দে কে দেখতে পেয়ে পুলিশকে দেখাচ্ছিলাম মাত্র। হঠাৎ করেই পুলিশ অতর্কিত হামলা চালায়।”
পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. মো. নওশাদ জানান, আহতদের মধ্যে দুইজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ প্রসঙ্গে পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জাহেদ মো. নাজমুন নূর বলেন, “আন্দোলনকারীরা একজনকে থানায় নিয়ে আসেন, তারা বিক্ষিপ্তভাবে থানার ভিতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এসময় পুলিশ বাধা দিলে কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়।”
তবে লাঠিচার্জের ব্যাপারে তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।
ঢাকা/রেজাউল/এস