আমিরাতকে দুইশ’ ছাড়ানো লক্ষ্য দিল বাংলাদেশ
Published: 19th, May 2025 GMT
সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টি-২০ ম্যাচে ঝড়ো এক ফিফটি করেছেন ওপেনার তানজিদ তামিম। রান পেয়েছেন লিটন দাস ও তাওহীদ হৃদয়। তাদের ব্যাটে স্বাগতিক আমিরাতের বিপক্ষে ৫ উইকেটে ২০৫ রানের সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ। টি-২০ ফরম্যাটে যা বাংলাদেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ রান।
টস হেরে ব্যাট করতে নামা বাংলাদেশ ওপেনিং জুটিতে বড় রানের ভিত্তি পেয়ে যায়। ওপেনিংয়ে নেমে অধিনায়ক লিটন দাস ও তানজিদ তামিম ৯.
অন্য ওপেনার লিটন দাসের ব্যাট থেকে ৩২ বলে ৪০ রানের ইনিংস আসে। প্রথম ম্যাচে ব্যর্থ হওয়া অধিনায়ক লিটন এদিন তিনটি চার ও একটি ছক্কা মারেন। রান পেয়েছেন পরের দুই ব্যাটার নাজমুল শান্ত ও তাওহীদ হৃদয়।
এর মধ্যে ইমনের জায়গায় একাদশে ঢুকে শান্ত ১৯ বলে ২৭ রান করেন। তিনি দুটি চারের সঙ্গে একটা ছক্কা তোলেন। হৃদয় খেলেন দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৫ রানের ইনিংস। তার ২৪ বলে সাজানো ইনিংসে তিনটি ছক্কা ও দুটি চারের শট ছিল।
বাংলাদেশ দ্বিতীয় টি-২০’র একাদশে চার পরিবর্তন এনেছে। আগের ম্যাচের সেঞ্চুরি করা ওপেনার পারভেজ ইমন একাদশে নেই। তার জায়গায় নেওয়া হয়েছে নাজমুল শান্তকে। ইমন প্রথম ম্যাচে গ্রোন ইনজুরিতে পড়েন। দ্বিতীয় ম্যাচের আগে ফিট ঘোষিত হলেও ঝুঁকি এড়াতে তাকে বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে।
পেসার মুস্তাফিজুর রহমান আইপিএল খেলতে ছুটি নিয়েছেন। তার জায়গায় একাদশে ঢুকেছেন বাঁ-হাতি পেসার শরিফুল। হাসান মাহমুদের জায়গায় একাদশে আছেন নাহিদ রানা। টি-২০ দলের সহ অধিনায়ক শেখ মেহেদী একাদশে জায়গা পাননি। তার জায়গায় লেগ স্পিন অলরাউন্ডার রিশাদ হোসেনকে একাদশে নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ ও আরব আমিরাতের দুই ম্যাচের টি-২০ সিরিজ খেলার কথা ছিল। তবে দুই বোর্ড সিরিজটি তিন ম্যাচের করার বিষয়ে সম্মত হয়েছে। শেষ ম্যাচটি ২১ মে মাঠে গড়াবে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আম র ত
এছাড়াও পড়ুন:
অভিনেতা থেকে প্রযোজক শরীফ
দেড় যুগের বেশি সময় মঞ্চে অভিনয় করে বড় পর্দায় নাম লেখান শরীফ সিরাজ। চলচ্চিত্রে ক্যারিয়ার শুরুর পর বুঝতে পারেন, এফডিসি ঘরানার সিনেমা নিয়ে অনেকেরই নাক সিঁটকানো ভাব, কেউ কেউ ছোট করেও দেখেন, এমনকি এফডিসির সিনেমা নিয়ে নেতিবাচক কথাও শুনতে হয়েছে। কেউ কেউ সরাসরি এফডিসির সিনেমায় না জড়িয়ে নাটক থেকে আসা নির্মাতাদের সঙ্গে কাজ করার পরামর্শ দেন।
এফডিসির কাজে অভিজ্ঞতা
এফডিসি ঘরানা বলে কাজটাকে কেন আলাদা করা হয়, দীর্ঘ সময় এটাই বুঝে উঠতে পারতেন না শরীফ। ‘পরে কাজ করে যতটুকু বুঝেছি, এফডিসি ঘরানার কাজগুলোর বেশির ভাগ কলাকুশলী এফডিসির থাকেন। আবার নাটক থেকে উঠে আসা নির্মাতাদের সঙ্গে বেশির ভাগ কাজ করেন নাট্যাঙ্গনের শিল্পী–কলাকুশলীরা। ওটিটিতে আবার দুই ঘরানার মিশ্রণ। সব ধরনের টিমের সঙ্গেই কাজ করেছি। সবাই ভালো। বিশেষ করে বলব, এফডিসির আলাদা একটা জায়গা রয়েছে। এখানে পেশাগত জায়গাটা যেমন আলাদা, তেমনি পেশাদারিটাও বেশি। কীভাবে শিল্পীদের সম্মান করতে হয়, তারা সেটা বেশি জানে। এফডিসি নিয়ে আমার মধ্যে নেতিবাচক কিছু নেই। সবার সঙ্গে কাজ করেই আমি স্বাচ্ছন্দ্য,’ বলেন শরীফ।