রাজধানীর তেজগাঁও বিভাগের ছয়টি থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে ৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।  

মঙ্গলবার রাতে ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, তেজগাঁও থানায় ছয়জন, শেরেবাংলা নগর থানায় দু’জন, মোহাম্মদপুর থানায় ৪৬ জন, আদাবর থানায় ছয়জন, তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় একজন ও হাতিরঝিল থানায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। সোমবার সাঁড়াশি অভিযানে তেজগাঁও বিভাগের বিভিন্ন থানা এলাকা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়া ৬৫ জনের মধ্যে নিয়মিত মামলার আসামি, তদন্তাধীন মামলার আসামি, সাজাপ্রাপ্ত আসামি, মাদক কারবারি, পেশাদার সক্রিয় ছিনতাইকারী, চোর, সন্ত্রাসী, ওয়ারেন্টভুক্ত আসামিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযুক্তরা রয়েছেন।

তালেবুর রহমান আরও জানান, তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো.

ইবনে মিজানের সার্বিক দিক নির্দেশনায় সংশ্লিষ্ট জোনের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার, সহকারী পুলিশ কমিশনার ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের (ওসি) তত্ত্বাবধানে তেজগাঁও বিভাগের ছয়টি থানায় নিয়মিত টহল ও বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: গ র প ত র কর

এছাড়াও পড়ুন:

রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে সাবেক অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা

এলইডি বিলবোর্ড স্থাপনকে কেন্দ্র করে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারের প্রায় ২৫ কোটি ১৩ লাখ টাকা রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে একটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় আসামি করা হয়েছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সাবেক অতিরিক্ত সচিব খান মোহাম্মদ বিলালসহ ছয়জনকে।

আজ মঙ্গলবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ে মামলার অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংস্থাটির উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন চাকরিচ্যুত সাবেক উপপ্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো. ইউসুফ আলী সরদার, টিসিএল অপটোইলেকট্রনিকস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আখতার হামিদ খান, বেস্টওয়ানের মালিক মোসা. মমতাজ বেগম, বৈশাখী ট্রেডার্সের মালিক মো. গাফ্ফার ইলাহী ও জি-টেকের মালিক সুলতানা দিল আফরোজা।

দুদকের মামলায় বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশ করে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছেন। বিলবোর্ড স্থাপনের অনুমোদন ও রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে নিয়মকানুন উপেক্ষা করে নির্বাচিত কয়েকটি প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া হয়। এতে সরকার বড় অঙ্কের রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হয়।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কুয়েটের গবেষণা: ইজিবাইকে পূর্ণ যাত্রী বহন করলে যানজট কমবে
  • রাজস্ব ফাঁকির অভিযোগে সাবেক অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা