কার্লো আনচেলত্তির জায়গায় রিয়াল মাদ্রিদ কোচের দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন বায়ার লেভারকুসেনের সদ্য বিদায়ী কোচ জাবি আলোনসো। আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেওয়ার আগেই নিজের ভবিষ্যৎ দল নিয়ে পরিকল্পনা শুরু করেছেন আলোনসো। এর আগে দল গঠনের জন্য আলোনসোর দুজন খেলোয়াড়ের নাম জমা দেওয়ার কথা সামনে এসেছিল—মার্তিন জুবিমেন্দি ও ফ্লোরিয়ান ভির্টৎস।

এর মধ্যে জুবিমেন্দিকে দলে টানার ব্যাপারে আর্সেনাল নাকি অনেক দূর এগিয়ে গেছে। যে কারণে আলোনসোর পুরো মনোযোগ এখন ভির্টৎসের ওপর। যেকোনো মূল্যে তাঁকে দলে টেনে রিয়াল মিডফিল্ডের শক্তি বাড়াতে চান জাবি।

শেষ হতে যাওয়া মৌসুমে মিডফিল্ডে ব্যাপকভাবে ভুগেছে রিয়াল। টনি ক্রুস অবসর নিয়েছেন আগেই। লুকা মদরিচের পারফরম্যান্সেও বয়স এবং ছন্দহীনতা স্পষ্ট। ফলে নতুন মৌসুমে শক্তিশালী মিডফিল্ড গড়তে নতুন খেলোয়াড় কেনার বিকল্প নেই রিয়ালের। আর সে জন্য তরুণ, প্রাণবন্ত এবং লম্বা সময় থাকতে পারবেন, এমন কাউকেই চান জাবি। যেখানে তাঁর প্রথম পছন্দ ২২ বছর বয়সী ভির্টৎস।

আরও পড়ুনরিয়ালকে পছন্দের খেলোয়াড়ের নাম দিলেন সম্ভাব্য কোচ আলোনসো, কারা আছেন তালিকায়০২ মে ২০২৫

স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, মদরিচ হয়তো রিয়ালে আরও এক মৌসুম থাকবেন। আলোনসোও চান মদরিচ থাকুক। তবে সেপ্টেম্বরে ৪০ পেরোতে যাওয়া এই ক্রোয়াট তারকাকে পুরো মৌসুম এবং পুরো ৯০ মিনিট খেলানোর বাস্তবতা নেই।

বায়ার লেভারকুসেন ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসছেন জাবি আলোনসো.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: মদর চ

এছাড়াও পড়ুন:

লোহাগড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র কারাগারে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলায় নড়াইলের লোহাগড়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আশরাফুল আলমের জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।

বুধবার (৩০ জুলাই) লোহাগড়া আমলী আদালতের বিচারক রত্না সাহা এই আদেশ দেন। নড়াইল আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) অ্যাডভোকেট আজিজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত বছরের ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা চালায় আওয়ামী লীগ (কার্যক্রম নিষিদ্ধ), যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

আরো পড়ুন:

সমন্বয়ক পরিচয়ে তদবির-হুমকি: যুবককে ২ মাসের কারাদণ্ড

চট্টগ্রাম কারাগার পরিদর্শন: ছবি তোলা নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

এ সময় ছাত্র-জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে তারা গুলি ছুঁড়ে ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। ১৩ শিক্ষার্থীকে রামদা, বাঁশের লাঠি, লোহার রড দিয়ে পিটিয়ে ও কুপিয়ে আহত করা হয়।

এ ঘটনায় ওই বছরের ৯ ডিসেম্বর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন নড়াইল জেলা শাখার মুখ্য সংগঠক কাজি ইয়াজুর রহমান বাবু বাদী হয়ে ২৯৫ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো সাড়ে ৩০০ থেকে ৩৫০ জনকে আসামি করে লোহাগড়া থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলায় ১৯ নম্বর আসামি করা হয় আশরাফুল আলমকে।

ঢাকা/শরিফুল/রাজীব

সম্পর্কিত নিবন্ধ