ডিপ্লোমা ইন নার্সিং সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারি এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সকে স্নাতক সমমান (ডিগ্রি) করার দাবিতে কম্পিলিট শার্টডাউন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে।

বুধবার (২১ মে) সকাল ১১টায় নার্সিং কলেজের সামনে অবস্থান নিয়ে গোপালগঞ্জ শাখা বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়নের আয়োজনে শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচির পালন করেন।

এতে ক্লাস ও ভর্তি কার্যক্রমসহ সব ধরনের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। বিক্ষোভ চলাকালে দাবি আদায়ে বিভিন্ন ধরনের লেখা সম্বলিত প্লাকার্ড প্রদর্শন করতে দেখা যায় তাদের।

আরো পড়ুন:

শিক্ষার্থী বিবেচনা ২০৩৫ সাল পর্যন্ত নতুন অর্গানোগ্রাম: নোবিপ্রবি

শাবিপ্রবিতে অবৈধ নিয়োগ বাতিলের দাবিতে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন

কর্মসূচি চলাকালে তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী তমা সেন, দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী লাবনী আক্তার, নিপা আক্তার, প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী চন্দ্রা মজুমদার বক্তব্য রাখেন।

বক্তারা বলেন, অবিলম্বে আমাদের দুটির সনদের মান স্নাতক (পাস) কোর্স করার দাবি মেনে নিতে হবে। আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।”

ঢাকা/বাদল/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

রড দিয়ে পেটানো ও ছুরিকাঘাতের ছয়দিন পর কলেজছাত্রের মৃত্যু

চট্টগ্রামে রড দিয়ে পেটানো ও ছুরিকাঘাতে আহত হওয়ার ছয়দিন পর এক কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

নিহত ওই ছাত্রের নাম ওয়াহিদুল আলম সাব্বির। তিনি নগরের হালিশর থানার নতুনবাজার এলাকার মোহাম্মদ এছহাকের ছেলে এবং চট্টগ্রাম আইডিয়াল টেকনিক্যাল স্কুলের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। 

পুলিশ জানিয়েছে, এলাকাভিত্তিক কিশোর ও তরুণদের দু’পক্ষের বিরোধের জেরে এ মারামারির ঘটনা ঘটেছিল।

সাব্বিরের মামা শফিকুল ইসলাম জনি জানান, গত ১৬ মে দুপুরে নতুনবাজার এলাকায় মসজিদ থেকে জুমার নামাজ শেষে বের হওয়ার পর এলাকার সমবয়সী কিছু ছেলে সাব্বিরকে ডেকে নিয়ে যায়। এরপর তাকে রড দিয়ে বেধড়ক পেটায়। একপর্যায়ে ছুরিকাঘাত করে সেখানে ফেলে রেখে যায়। পরিবারের লোকজন খবর পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার সন্ধ্যায় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তবে কী কারণে মারধরের শিকার হয়েছিল সাব্বির তা তিনি জানাতে পারেননি।

হালিশহর থানার ওসি মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ওই এলাকার কিশোর-তরুণদের দুই গ্রুপের মধ্যে বিরোধের জেরে মারামারি হয়েছিল। সেখানে সাব্বিরকে ছুরিকাঘাত করা হয়। এ ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে। আসামিদের গ্রেপ্তার করতে পারলে কি নিয়ে বিরোধ তা জানা যাবে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ