বেসরকারি ব্যাংক নেবে ট্রেইনি রিলেশনশিপ অফিসার, বেতন ৩১ হাজার টাকা
Published: 22nd, May 2025 GMT
বেসরকারি ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ব্যাংকটি ‘ট্রেইনি রিলেশনশিপ অফিসার’ পদে কর্মকর্তা নিয়োগ দেবে। আজ বৃহস্পতিবার প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আবেদন আজ থেকেই শুরু। আগ্রহী প্রার্থীদের অনলাইনে আবেদন করতে হবে, এ সুযোগ ৩১ মে পর্যন্ত। নিয়মিত মাসিক বেতনের বাইরেও প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী নানা সুবিধা পাবেন নির্বাচিত প্রার্থীরা।
পদের নাম: ট্রেইনি রিলেশনশিপ অফিসার
পদসংখ্যা: অনির্ধারিত
বেতন: ৩১,০০০ টাকা;
অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা: ব্যাংকের নীতিমালা অনুযায়ী প্রাপ্য হবেন অন্যান্য সুবিধা
আবেদনের যোগ্যতা: স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ছয় মাস কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার পাবেন আবেদনকারী প্রার্থীরা। ইংরেজি ও বাংলা ভাষায় সাবলীল হতে হবে। কম্পিউটারে দক্ষতাসহ অনলাইন সফটওয়্যার মডিউল ও এমএস অফিস প্যাকেজের কাজ জানতে হবে।
আবেদন যেভাবে
আগ্রহী প্রার্থীদের নিয়োগসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জানতে এবং আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন
আবেদনের শেষ সময়: আবেদনের সুযোগ ৩১ মে পর্যন্ত।
উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতের ওডিশায় বাংলাদেশি সন্দেহে আটক ৪০৩ জনকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
ভারতের ওডিশা রাজ্যের ঝাড়সুগুদা জেলায় অবৈধ বাংলাদেশী সন্দেহে আটক ৪৪৪ জনের মধ্যে ৪০৩ জনকে ছেড়ে দিয়েছে রাজ্য পুলিশ। তারা সবাই পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। গত সোমবার রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে তাদের আটক করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য ও পশ্চিমবঙ্গ পরিযায়ী শ্রমিক কল্যান বোর্ডের চেয়ারম্যান সমিরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশি সন্দেহে পশ্চিমবঙ্গের যেসব পরিযায়ী শ্রমিকদের আটক করা হয়েছিল, তাদের অধিকাংশকেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে।
জানা গেছে, মুক্তি পাওয়া পরিযায়ী শ্রমিকদের বেশিরভাগই বীরভূম, মুর্শিদাবাদ ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসিন্দা। তাদের আটক করেছিল ওডিশার ঝাড়সুগুদা পুলিশ।
তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ, বৈধ কাগজপত্র থাকা সত্ত্বেও অবৈধ অনুপ্রবেশকারী চিহ্নিত করার নাম করে বাংলাভাষী পরিযায়ী শ্রমিকদের বেআইনিভাবে আটক করে বিজেপিশাসিত ওডিশা সরকার।
উল্লেখ্য, পশ্চিমবঙ্গের নদীয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদা, পূর্ব মেদিনীপুর, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা থেকে অনেক শ্রমিক ওডিশায় কাজ করতে যান। তৃণমূল কংগ্রেসের অভিযোগ, সেসব শ্রমিকদেরই বাংলাদেশি আখ্যা দিয়ে আটক করা হচ্ছে।
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যসচিব ওডিশা সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করে শ্রমিকদের মুক্তির অনুরোধ করেছিলেন। প্রথমে ওডিশা পুলিশ আটক ব্যক্তিদের বৈধ নথি না থাকার অভিযোগ করলেও পরে নিজেদের ভুল স্বীকার করে।